পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : ভারত থেকে আমদানিতে ভর করে মোটা চালের দাম অপরিবর্তিত থাকলেও শহুরে মধ্যবিত্তের পছন্দের তালিকায় প্রথম দিকে থাকা মিনিকেট চালের দাম বেড়েছে। গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের বিভিন্ন মিলে মিনিকেটের দাম কেজিতে দুই টাকা করে বেড়েছে বলে ঢাকার কয়েকজন বিক্রেতা জানিয়েছেন। কারওয়ানবাজারে চালের খুচরা বিক্রেতা বাচ্চু মিয়া বলেন, বিভিন্ন মিলের মিনিকেট চালের বস্তায় (৫০ কেজি) একশ টাকা করে দাম বেড়েছে। ফলে চালের দাম কেজিতে দুই টাকা করে বাড়াতে হচ্ছে। উত্তর বাড্ডার চালের আড়ত সাঁতারকুল রাইস এজেন্সির কর্মী বিপ্লব হোসেনও সপ্তাহের ব্যবধানে মিনিকেটের দাম বস্তাপ্রতি অন্তত ১০০ টাকা বাড়ার কথা জানিয়েছেন।
বাজারে তিন হাজার টাকা থেকে ৩১০০ টাকায় বিভিন্ন মানের মিনিকেটের ৫০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে। সে হিসাবে প্রতি কেজি মিনিকেট চালের দাম পড়ছে ৬০-৬২ টাকা। তবে পাড়া-মহল্লার দোকান থেকে চাল কিনতে হলে কারওয়ানবাজারের এই দামের থেকে আরও দুই-তিন টাকা বেশি লাগছে। তবে আমদানি করা মিনিকেট চাল বিক্রি হচ্ছে প্রতি বস্তা ২৬০০ থেকে ২৭০০ টাকায়।
মিনিকেটের দাম বাড়লেও আরেক সরু চাল নাজিরশাইলের দাম কমার কথা জানিয়েছেন মিরপুর-১ নম্বর বাজারের জননী রাইস এজেন্সির ব্যবস্থাপক মো. মহিউদ্দিন হারুন। তিনি বলেন, সম্প্রতি মিনিকেটের দাম বাড়তে থাকলেও গত এক মাস ধরে নাজির চালের দাম কমছে। প্রতি বস্তায় ৫০ থেকে সর্বোচ্চ ১০০ টাকা পর্যন্ত কমেছে এই চালের দাম। হারুন জানান, শেরপুরের নাজিরশাইলের ৫০ কেজির বস্তা ৩১৫০ টাকা থেকে কমে ৩০৫০ টাকা হয়েছে। আর উৎসব কোম্পানির নাজির ৩৩০০ টাকা থেকে কমে ৩২০০-৩২৫০ টাকা হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।