Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলার রায়ে বিশিষ্টজনদের প্রতিক্রিয়া

| প্রকাশের সময় : ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

হোসাইন আহমদ হেলাল : জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার ৫ বছর কারাদÐাদেশে দলের নেতাকর্মীরা বিস্মিত ও হতবাক হয়ে পড়েছে। কান্নায় ভেঙে পড়েছে অনেকে। তবে এই কষ্টকে তারা শক্তিতে রূপান্তরে বদ্ধপরিকর। বিএনপির অশ্রæসিক্ত নেতাকর্মীরা নেত্রীর নির্দেশ পালনে প্রতিশ্রæতিবদ্ধ। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ রায়ের পর পরিস্থিতির ওপর সতর্ক পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি আনন্দ উল্লাস করছে। অবশ্য আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক বলেছেন উচ্ছ¡াসের কিছু নেই।
অন্যদিকে রায় নিয়ে সাধারণ মানুষ ক্ষোভ, কেউ মিশ্র প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করেছেন। বিশিষ্টজনদের বক্তব্যও সাধারণ মানুষের মতোই। গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সরেজমিন ঘুরে এবং মুঠোফোনে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার সাধারণ মানুষ, আওয়ামীলীগ-বিএনপি নেতৃবৃন্দ, বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সাথে আলাপকালে পক্ষে-বিপক্ষে নানা মতামত উঠে আসে। অনেক সাধারণ মানুষের মন্তব্য, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার রায়ের পর প্রিজনভ্যানে ওঠার আগে আইনজীবী ও দলের মহাসচিবের কাছে দল পরিচালনা ও পরবর্তী কর্মসূচি বিষয়ে যে নির্দেশনা দিয়েছেন এটি বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে অন্যতম দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একই দিনে বরিশালে জনসমাবেশে বেগম খালেদা জিয়াকে উদ্দেশ করে যে বক্তব্য দিয়েছেন তাও রাজনীতির ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। একজনের নির্দেশনায় অশ্রæসিক্ত নেতাকর্মী ক্ষুদ্ধ সমর্থকরা শান্ত হয়ে ঘরে ফিরেন এবং শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ-আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েছেন। অন্যজনের বক্তব্যে তাদের নেতাকর্মী সমর্থকরা উচ্ছ¡সিত এবং রাজধানীসহ সারাদেশের বিভিন্ন স্থানে মিষ্টি বিতরণ ও প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে বক্তব্য রাখছেন। অবশ্য বিএনপির নেতা-কর্মীরা এমন নির্দেশনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। গ্রেফতার, আহত হওয়ার ভয়কে তুচ্ছজ্ঞান করে এবং আইনশৃংখলা বাহিনীর কঠোর নিরাপত্তার মধ্যেও লাখো নেতাকর্মী-সমর্থক নেত্রীকে গুলশান থেকে বকশিবাজার পৌঁছে দিয়েছেন। বিদায়ের ঐ মুহূর্তে হাজার হাজার নেতাকর্মী ছিলো অশ্রæসিক্ত। এ দৃশ্য সরকারী দল আওয়ামী লীগ ভাবতেই পারছেন না। আইশৃংখলা বাহিনীও বিস্মিত। অবশ্য আইনশৃংখলা বাহিনী কোথাও ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন, কোথাও ধৈর্য রাখতে পারেনি। এজন্য আইনশৃংখলা বাহিনী দায়ী নয়, দায়ী ছাত্রলীগ, যুবলীগ এমনটি মনে করছেন সাধারণ দর্শক জনতা। সাধারণ দর্শক-জনতার প্রশ্ন ছিলো রায় হল বিএনপি নেত্রীর বিরুদ্ধে, ক্ষোভ-প্রতিবাদ জানাবে তারা। রাস্তায় থাকবে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী। আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের রাস্তায় নামার প্রয়োজন কী ছিলো?
স্থপতি ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মোবশ্বের আহমেদ ইনকিলাবকে বলেন, জনগণকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছে আওয়ামীলীগ-বিএনপি। গত এক বছর রাজনীতির মাঠ পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে আওয়ামীলীগ নেতারা প্রতিনিয়তই বিএনপির বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখছেন, গ্রেফতারও করছেন তাদেরকে। তারা কোন দলই যদি না হয়, রাজপথে নামার শক্তি-সামর্থ্য না-ই থাকে তাহলে তারা কীভাবে সিলেট যাবেন, কী করবেন, তাদের নিয়ে এতো মাথাব্যথা কেন? গত কয়েক সেশনের জাতীয় নির্বাচনের দিকে তাকালে দেখা যায়, বিএনপি-আওয়ামী লীগের ভোটের শতকরা হার কাছাকাছি। আইনশৃংখলা রক্ষার জন্য যতটুকু প্রয়োজন আইনশৃংখলা বাহিনী ততটুকু করবেন। কাউকে হয়রানির উদ্দেশে নয়। মতিয়া চৌধুরীকে বিএনপি সরকার আমলে কীভাবে নির্যাতন করা হয়েছে এ চিত্র এখন তুলে ধরা হচ্ছে। বিএনপি করেছে বলে আমিও তাই করবো? বিএনপি যা করেছে আওয়ামীলীগকে তার থেকে বেশি করতে হবে। বিএনপি ৪টি খুন করেছে, আওয়ামীলীগ ১০ খুন করবে এটা রাজরীতি নয়। এটি মানুষ ঘৃণা করে। তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার রায়কে ঘিরে গত এক সপ্তাহে আইনশৃংখলা রক্ষার নামে সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হয়েছে। ছোট একটি মেয়েকে রাস্তা পার হওয়ার সময় যে নির্যাতন করেছে পুলিশ তা কি হয়রানী নয়? অস্থিরতা উভয়দল করেছে। তবে আমার দল আওয়ামলীগ বেশি করেছে।
সাবেক সচিব ফজলুল করিম ইনকিলাবকে বলেছেন, এ রায় প্রতিহিংসামূলক কিনা তা আগে দেখা উচিত। রায়ে সাফ নিয়ত ছিলো কি না এটা বুঝা উচিত। না হয় বলতে হবে এক মাঘে শীত যায় না। ‘এ দিন দিন নয় আরও দিন আছে।’ এ শীতে একজন কাঁপছে, আগামী শীতে অন্যরাও কাঁপতে পারে। রায়কে ঘিরে বিএনপি নেত্রীর প্রতি বৈঠকেই বক্তব্য ছিলো ইতিবাচক, সম্মান সূচক। তিনি বলেন, অন্দোলন করবেন শান্তিপূর্ণভাবে, আইন হাতে তুলে নিয়ে নয়। এ বক্তব্যের প্রতি বিএনপি নেতা-কর্মীদের সম্মান দেখানো উচিত।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের গত বৃহস্পতিবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, সরকার নয়, এ রায় আদালতের। তাই নেতাকর্মীদের বলবো, এ নিয়ে উচ্ছ¡সিত হওয়ার কিছু নেই। মারামারি, লাফালাফি, দাপাদাপির কোন প্রয়োজন নেই। আমরা ঠাÐা মাথায়, সতর্কভাবে, রাজনৈতিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলা করবো। আর বিএনপি বিক্ষুব্ধ-সহিংস হলে তা মোকাবেলা করবো।
বিকল্প ধারার প্রেসিডেন্ট ও যুক্তফ্রন্টের চেয়ারম্যান, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরী ইনকিলাবকে বলেছেন, শতশত নেতাকর্মী গ্রেফতার, নগরীর বিভিন্ন স্থানে প্রবেশদ্বারে পুলিশি তল্লাশী, মিছিল-মিটিং বন্ধ করে দেয়া, সরকার দলীয় নেতা-মন্ত্রী ও দলীয় ব্যক্তিদের অগণতান্ত্রিক ও উত্তেজক বক্তব্য, মিছিল নিষিদ্ধ করে সরকারীদলের শোভাযাত্রায় পুলিশের সাহায্য করা এসব ঘটনা নির্বাচনের বছরে গণতন্ত্রের পরিবেশ ভয়াবহভাবে দূষিত করেছে। জনগণ আজ ভীত সন্ত্রস্ত। গণতান্ত্রিক পরিবেশের আর কিছু রইলো না।
জেএসডি সভাপতি আ.স.ম আব্দুর রব টেলিফোনে ইনকিলাবকে জানান, সরকার গণতন্ত্রে বিশ্বাসী নয়। অগণতান্ত্রিকভাবে আবারও ক্ষমতায় যেতে চাচ্ছে। তার নজীর নির্বাচনি বহরে সরকারের স্বৈরাচারী আচরণ। সরকারের উস্কানিমূলক বক্তব্যেই জনআতঙ্ক বেড়েছে। ছিন্নমূল, ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছে।
নাগরিক ঐক্যের আহŸায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না ইনকিলাবকে বলেন, জনমনে সন্দেহ দৃঢ় হচ্ছে। জনগণের ভোটে নির্বাচিত তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভবিষ্যত আইনি পদক্ষেপ সরকারি হস্তক্ষেপের কারণে প্রভাবিত হবে কিনা। এরকম কিছু হলে তার মৌলিক অধিকার লঙ্ঘিত হবে। উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য কোন অস্থিতিশীলতার কারণে নির্বাচনি পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্থ হলে সেটার জন্য সরকারই দায়ী থাকবে।
বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান ইনকিলাবকে বলেন, এ রায়ের ফলে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনি প্রক্রিয়া, পরিস্থিতি ও পরিবেশকে প্রভাবিত করার আশঙ্কা রয়েছে। রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে বাদানুবাদ, শাসকদল সংশ্লিষ্টদের দায়িত্বহীন কথাবার্তা ও মহড়া, সারাদেশে আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর গণগ্রেফতার টহল জনমনে ভীতিকর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
বিপ্লবী ওয়ার্ককাস পার্টির সাধারণ সম্পাদক ইনকিলাবকে বলেন, এ রায়ে সরকারের রাজনৈতিক ইচ্ছাই প্রতিফলিত হয়েছে। দেশের মানুষ সব দুর্নীতির সুষ্ঠু তদন্ত ও দুর্নীতিবাজদের শাস্তির দাবি করলেও এ মামলাকে কেন্দ্র করে সরকারের অতি আগ্রহের কারণেই জনগণের মধ্যে এ বদ্ধমূল হয়েছে।
জাসদের (ইনু) সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার বলেছেন, তদন্ত করেছে দুদক, বিচার করেছে আদালত। এখানে সরকারের কিছুই করার নেই। এটা রাজনৈতিক মামলা নয়, এটা দুর্নীতির মামলা।
জাতীয় পার্টি জাপা (জাফর) এর ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ড. টি আই এম ফজলে রাব্বি চৌধুরী বলেছেন, জাল কাগজপত্র ও ভুল তথ্যের ভিত্তিতে খালেদা জিয়াকে ৫ বছর কারাদÐের মাধ্যমে রাজনৈতিক পরিস্থিতি জটিল থেকে আরও জাটিলতর করে তোলা হয়েছে। যা আগামী নির্র্বাচনের জন্য অশনি সঙ্কেত।
এডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, বিচারকরা রাজনৈতিকদের মামলা নিয়ে বিব্রত হচ্ছেন। শেয়ার বাজার, ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকার বিচার দূরে থাক, তদন্তও শেষ হয়নি। ম খা আলমগীর আপিল বিভাগের সিদ্ধান্তে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। খালেদা জিয়াও পারবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোট চাইছেন, তার প্রধান প্রতিদ্ব›দ্বীকে জেলে রেখেছেন। এটি কি সু-লক্ষণ?
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. সফিকুর রহমান বলেছেন, আদালতে দুর্নীতি প্রমাণ হয়েছে। রায় হয়েছে। এটার সম্মান দেয়া উচিত। এ রায় রাজনৈতিকদের জন্য শিক্ষণীয়। শেয়ার বাজার, ব্যাংকের ঋণ জালিয়াতির ব্যাপারে সুষ্ঠু তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।
কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী মো. আব্দুস সালাম বলেছেন, সরকারি দলের আচার আচরণ দেখে মনে হচ্ছে এটি সাজানো নাটক। খালেদা জিয়া জেলে গেছে, শেখ হাসিনা খুশিতে ভোট চেয়েছেন আবার কাটা গায়ে নুন ছিটিয়েছেন। এটি রাজনীতিকদের লজ্জার।
ধানমন্ডি এলাকার অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা নাজমুল ইসলাম আখন্দ বলেছেন, আমরা রাজনীতিকদের দুর্নীতি দেখতে চাই না। কাদা ছোড়াছুড়ি পছন্দ করি না। আমি ভোটার হয়েছি। এ যাবত একবার ভোট দিয়েছি। আর ভোট দিতে পারিনি, মৃত্যুর আগে আরেকবার ভোট দিতে পারবো কি না জানি না। এ কালচার পরিবর্তন করা উচিত।
মতিঝিল এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী সমিতির নেতা (নাম প্রকাশ না করার শর্তে) বলেছেন, কী হয়েছে, কিছু হলো না, আমরা ৪/৫ দিন ব্যবসা করতে পারিনি। চালান ভেঙে খেয়েছি। এতে সরকারের লাভ হয়েছে। ক্ষতি হয়েছে গরিবের। নিরাপত্তার নামে এ হয়রানি ভালো লাগছে না। জমি বিক্রি করে বিদেশ চলে যাবো। দেশে থাকার আর ইচ্ছে নেই।
ফকিরাপুল এলাকার বিএনপি কর্মী তাজুল ইসলাম বলেছেন, নেত্রীর জন্য খারাপ লাগছে। আমরা নেত্রীর নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করবো। কিন্তু আমরা মিছিল মিটিং-এ গাড়ী পোড়াই না, সংঘর্ষ করি না। সরকারি দল এসব করে আমাদের বিরুদ্ধে মামলা দিচ্ছে।
শাহবাগের যুবলীগ কর্মী আবু জাফর বলেছেন, আওয়ামী লীগ এদেশে যে উন্নয়ন করেছে এবং লাখ লাখ লোককে চাকুরী দিয়েছে কেউ দিতে পারেনি। শেখ হাসিনা মধ্যম আয়ের ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছেন। দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। এজন্য বার বার শেখ হাসিনার সরকার দরকার। খালেদা জিয়া জেলে গেছেন, এটা স্বাভাবিক। রাজনৈতিক নেতানেত্রীরা জেলে না গেলে শিখতে পারেন না। তিনি এখন বই পড়বেন, একদিন তিনিও শেখ হাসিনার মতো দেশ গড়বেন।
এলিফ্যান্ট রোডের বিএনপি নেতা কামরুল আলম বলেছেন, নেত্রীর নির্দেশ পালন করবো। পাশাপাশি দাবি করছি আমাদের যেন হয়রানি করা না হয়। আমরা বাসায় ঘুমাতে পারছি না। রাস্তায় দাঁড়াতে পারছি না। এদশে তাদের? আমরা সরকারকে রাজস্ব দিচ্ছি। আমাদের টাকায় বেতনপ্রাপ্তরা আমাদের রাস্তায় ফেলে মারছে। আল্লাহর কাছে বিচার চাই।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়ার আইনজীবী জাকির হোসেন ভূঞাঁ বলেন, বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মোট মামলা হয়েছে ৩৬টি। ঢাকা ছাড়াও দেশের বিভিন্নস্থানে মামলা রয়েছে। ১৬টি মামলার অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। বিচারের আদেশ দিয়েছেন বিচারিক আদালত। এ আদেশের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালত ১১টি মামলার বিচার স্থগিত করেছেন। ১৪টি মামলা বকশিবাজার বিশেষ জজ আদালতে স্থানান্তরের জন্য আদেশ জারি করা হয়েছে।



 

Show all comments
  • মারিয়া ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ১:৪৪ এএম says : 0
    স্থপতি ও বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা মোবশ্বের আহমেদ সাহেবের কথাগুলো আমার খুব ভালো লেগেছে। হয়তো যাদের বিরুদ্ধে গেছে তাদের কাছে খারাপ লাগছে ....
    Total Reply(0) Reply
  • গনতন্ত্র ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮, ৩:২৩ এএম says : 0
    বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়। এক গ্রামে এক দুষ্ট ছেলে ছিল, এক ডাক পিয়ন সে গ্রাম দিয়ে যাওয়ার পথে ছেলেটি তাকে লাথ মারলেন, লোকটি তাকে এক টাকা দিয়ে বললো, আমার কাছে আর টাকা নাই,আমার পিছনে টাকা ওয়ালা লোক আসিতেছে তাদেরকে লাথি মারলে অনেক টাকা দিবে,পিছনে আসিতেছিল পুলিশ, ছেলেটি তাকে লাথি মারলেন এরপরের অবস্হা কি বলার দরকার আছে ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ