পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
![img_img-1719643205](https://old.dailyinqilab.com/resources/images/cache/169x169x3_1678437663_IMG-20230310-WA0005.jpg)
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : ফরিদপুর থেকে বরিশাল এবং পটুয়াখালী হয়ে কুয়াকাটা পর্যন্ত মহাসড়ক চার লেন হচ্ছে। এজন্য জমি অধিগ্রহণে নেওয়া হচ্ছে পৃথক প্রকল্প। এতে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় এক হাজার ৯০০ কোটি টাকা। স¤প্রতি এ-সংক্রান্ত প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগে পাঠিয়েছে সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদফতর। যাচাই-বাছাই শেষে অনুমোদনের জন্য তা যাবে পরিকল্পনা কমিশনে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু নির্মাণের ফলে দক্ষিণাঞ্চলে বিভিন্ন শিল্পকারখানা গড়ে উঠবে। এতে রাজধানীমুখী যান চলাচল অনেক বেড়ে যাবে। এছাড়া পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে কুয়াকাটার সঙ্গে সড়ক সংযোগ উন্নয়নও আগামীতে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এজন্য পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংযোগ হিসেবে ঢাকা থেকে মাওয়া হয়ে ভাঙ্গা পর্যন্ত চার লেন করা হচ্ছে। দ্বিতীয় ধাপে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে বরিশাল, পটুয়াখালী হয়ে কুয়াকাটা পর্যন্ত চার লেন করা হবে। ২৫৯ কিলোমিটার এ সড়ক চার লেনে উন্নীত করতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) সহায়তায় এরই মধ্যে সম্ভাব্যতা যাচাই ও বিস্তারিত নকশা প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে ১৫ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয় হবে। এজন্য অর্থায়নের উৎস সন্ধান করা হচ্ছে। এর মধ্যে জমি অধিগ্রহণপূর্বক কার্যক্রম এগিয়ে রাখার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে প্রকল্পটি নেওয়া হচ্ছে।
ডিপিপির তথ্যমতে, ফরিদপুর থেকে কুয়াকাটা পর্যন্ত ২৫৯ কিলোমিটার দুই লেনের মহাসড়ক রয়েছে। এটি চার লেনে উন্নীত করতে ৩০২ দশমিক ৭০ হেক্টর জমি প্রয়োজন হবে। এ জমি অধিগ্রহণ ও ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসনে ব্যয় হবে প্রায় এক হাজার ৮০০ কোটি টাকা। আর এ সড়কে বিদ্যমান পরিষেবা সংযোগ লাইন স্থানান্তরে বাকি অর্থ ব্যয় করা হবে। সব মিলিয়ে জমি অধিগ্রহণ ও সংশ্লিষ্ট কাজে ব্যয় হবে এক হাজার ৮৯৯ কোটি ২৩ লাখ টাকা।
সওজ সূত্র জানায়, প্রকল্পটির আওতায় ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মাদারীপুর, বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলায় জমি অধিগ্রহণ করা হবে। এর বড় অংশই বেসরকারি খাত থেকে অধিগ্রহণ করতে হবে। এজন্য ব্যয় অনেক বেশি হবে। চলতি বছরের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়ে ২০২১ সালের জুনে প্রকল্পটি শেষ করা হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।