পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাজধানীর কদমতলী থানা এলাকায় গুলিবিদ্ধ দুইজনসহ ৪ ডাকাত গ্রেফতার করেছে পুলিশ। া ডাকাতি করার প্রস্ততিকালে ওই চার ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে বলে জানিয়েছে কদমতলী থানা পুলিশ। পুলিশের গুলিতে আহত দুই ডাকাতকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।
গত সোমবার রাত পৌনে নয়টার দিকে মাতুয়াইল মেডিকেল রোডের সামনে থেকে মোঃ আক্তার হোসেন ওরফে আলম ও মোঃ শহিদুল ইসলাম নামে দুই ডাকাতকে গ্রেফতার করে কদমতলী থানা পুলিশ। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তাদের দলের ডাকাতরা সোমবার দিবাগত রাত কদমতলীর ওয়াসা এলাকায় ডাকাতি করার প্রস্ততি নিচ্ছে। এমন সংবাদের ভিত্তিতে ঐদিন দিবাগত রাত ১টা ৪৫ মিনিটের দিকে কদমতলী থানার ওয়াসা খেজুর বাগান এলাকায় অভিযান চালায় পুলিশ। ঘটনাস্থলে পৌঁছলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ককটেল নিক্ষেপ করে ও এলোপাথারীভাবে গুলি ছুঁড়ে। পুলিশও আত্মরক্ষার্থে শর্টগান থেকে পাল্টা গুলি ছুঁড়ে। উভয় পক্ষের গোলাগুলিতে দুই ডাকাত মোঃ জালাল খাঁ ও মোঃ শামীম পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়। আহত দুজনকে চিকিৎসার জন্য প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এবং পরে পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ ঘটনায় অভিযানে অংশগ্রহনকারী দুইজন পুলিশ সদস্য আহত হয়। তাদেরকে চিকিৎসার জন্য রাজারবাগ কেন্দ্রিয় পুলিশ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে ২টি বোমা, ২টি বিস্ফোরিত বোমার অংশ, ডাকাতি কাজে ব্যবহৃত ১টি স্কসটেপ, ১টি প্লাস, ১টি হাতুরি, ২টি চাপাতি ও ৪টি লোহার রডসহ বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা কদমতলী থানার মেরাজনগর মোহাম্মদবাগ, স্মৃতিধারা ও জাপানি বাড়ি এলাকা ডাকাতির ঘটনার সাথে জড়িত। ধৃত ও পলাতক আসামীরা কদমতলী থানা এলাকাসহ ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকায় ডাকাতি করত। তারা আন্ত:জেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য বলে পুলিশ জানিয়েছে। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।