পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আদালত অবমাননার মামলায় সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ খাদ্যমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হককে দোষী সাব্যস্ত করে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আপিল বিভাগ। অনাদায়ে তাদেরকে ৭ দিনের কারাদণ্ডের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।রোববার সকালে দুই মন্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে হাজির হন। পরে তাদের শুনানি শুরু হয়। শুনানিতে দুই মন্ত্রীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের সাত সদস্যের বেঞ্চে আজ দুই মন্ত্রীর হাজিরার দিন ধার্য করা হয়। আপিল বিভাগের কার্যতালিকার ১ নম্বরে আদালত অবমাননার এ বিষয়টি শুনানির জন্য রাখা হয়।
এর আগে ১৫ মার্চ মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হক আদালতে উপস্থিত হলেও সরকারি কাজে বিদেশে থাকা খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ছিলেন না। ওই দিন তাঁদের আইনজীবীদের সময়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত শুনানি মুলতবি করে ২০ মার্চ পুনর্র্নিধারণ করেন। ২০ মার্চ দুই মন্ত্রীই আদালতে হাজির হন। তবে ওই দিন কামরুল ইসলামের লিখিত ব্যাখ্যা আদালত গ্রহণ করেননি। নতুন করে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য আদালত কামরুল ইসলামকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত সময় দেন। ২৪ মার্চ নতুন করে ব্যাখ্যা জমা দেন খাদ্যমন্ত্রী।
৫ মার্চ একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ফাঁসির আদেশ পাওয়া মীর কাসেম আলীর আপিল মামলা পুনরায় শুনানির দাবি জানান। ওই শুনানিতে প্রধান বিচারপতি ও রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা হিসেবে অ্যাটর্নি জেনারেলকে অংশ না নেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। একই অনুষ্ঠানে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মোজাম্মেল হকও প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে কিছু মন্তব্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।