পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠান এবং কুচকাওয়াজের মাধ্যমে উদযাপিত হয়েছে ভারতের ৬৯তম প্রজাতন্ত্র দিবস। নয়াদিল্লির রাজপথে প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সকালে ভারতের সামরিক শক্তির পাশাপাশি সংস্কৃতি এবং উন্নয়নের ছবি তুলে ধরা হয়। সাবেকি রেওয়াজ ভেঙে এই বছরের প্রজাতন্ত্রের অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আসিয়ানভুক্ত ১০টি রাষ্ট্রের নেতারা।
অনুষ্ঠানের শুরুতে দিল্লির ইন্ডিয়া গেটে অমন জওয়ান জ্যোতিতে বীর শহিদদের শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সে সময় তার সঙ্গে ছিলেন প্রেসিডেন্ট রামনাথ কোবিন্দ। প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পাওয়ার পর এই বছরই তার প্রথম প্রজাতন্ত্র দিবস। দেশবাসীর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তিনি তার বক্তব্য রাখেন। প্রেসিডেন্ট বলেন, নানা ধর্ম, বর্ণ এবং স¤প্রদায় সত্তে¡ও সংবিধান মেনেই সমস্ত দেশবাসী একে অপরের সঙ্গে মৈত্রী এবং একতার সম্পর্কে জড়িত।
সাধারণত প্রত্যেক বছর একজন করে রাষ্ট্রপ্রধানকে প্রজাতন্ত্র দিবসের প্রধান অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ করা হয়। তবে এই বছরে মূল চমক একই সঙ্গে দশজন রাষ্ট্রনেতার উপস্থিতি। এরা হলেন, ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো, সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লি সিয়েন লং, ভিয়েতনামের প্রধানমন্ত্রী গুয়েন জুয়ান হুক, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক, থাইল্যান্ডের জেনারেল প্রায়ুথ চান-ও-চা, মিয়ানমারের ডি ফ্যাক্টো নেত্রী অং সান সু চি, ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতের্তে, ব্রæনাইয়ের সুলতান হাজী হাসান আল-বালকিয়াহ, লাওসের প্রধানমন্ত্রী থোংলুন সিসোলিথ এবং কম্বোডিয়ার প্রধানমন্ত্রী হুন সেন। প্যারেড শুরু হয় ওই দশটি রাষ্ট্রের পতাকার সমাহারে। অনুষ্ঠানে ভারতীয় সেনাদের হাতে ছিল ওই দশ রাষ্ট্রের পতাকা। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।