পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : রাজধানীর নাখালপাড়ায় র্যাবের অভিযানে একটি বাড়িতে নিহত তিনজনের একজন চট্টগ্রাম থেকে নিখোঁজ নাফিস উল ইসলাম (১৬) বলে নিশ্চিত হয়েছে পুলিশ। গত বৃহস্পতিবার র্যাব ওই তিনজনের মধ্যে দুই জনের ছবি প্রকাশ করার পর চট্টগ্রামের পুলিশ কর্মকর্তারা তাদের একজনকে নাফিস বলে সনাক্ত করেন। গত ১২ জানুয়ারি ঢাকায় জঙ্গি বিরোধী অভিযানে ওই তিনজন মারা যায়। নগর গোয়েন্দা পুলিশের এডিসি ও কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের কর্মকর্তা এ এ এম হুমায়ুন কবীর বলেন, নিখোঁজ এই নাফিসকে খুঁজতে গিয়ে গত ১ জানুয়ারি নগরীর সদরঘাট থানা এলাকায় একটি জঙ্গি আস্তানার সন্ধান মিলে। তবে সেখানে তাকে পাওয়া যায়নি। ওই আস্তানা থেকে দশটি গ্রেন্ডেসহ দুই জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। তারা সদরঘাট থানা হামলার পরিকল্পনা করেছিল।
নগরীর কাজেম আলী হাই স্কুলের অষ্টম শ্রেণির ছাত্র নাফিস চট্টগ্রাম কলেজের পূর্ব গেইট লাগোয়া ইউনূস ভবনের তৃতীয় তলার পরিবারের সাথে থাকত। তার বাবা নজরুল ইসলাম গত বছরের ৭ অক্টোবর ছেলে নিখোঁজ হওয়ার সংবাদ জানিয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি করেন চকবাজার থানায়। যাতে তিনি উল্লেখ করেন ৬ অক্টোবর তার ছেলে নগরীর চকবাজার এলাকা থেকে নিখোঁজ হন। চট্টগ্রামের পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন ২০১৬ সালে গুলশান হামলাকারী তরুণরাও এভাবে নিখোঁজ হয়েছিল। ডিবির এডিসি হুমায়ুন কবীর বলেন ওই জিডির তদন্ত করতে গিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় সে পালিয়ে জঙ্গি সংগঠনের যোগ দিয়েছে। র্যাব যে প্রকাশ করেছে তা তার বাবা-মাকে দেখানোর পর তারাও নিশ্চিত করেছেন এটি নাফিসের ছবি। কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিটের পরিদর্শক আফতাব হোসাইন নাফিসের বাসায় যান। তিনি তার বাবা, মাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।