পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : গত একমাসে একশত কোটি টাকা খেলাপি ঋণ আদায় করেছে এনআরবিসি ব্যাংকের বর্তমান পরিচালনা পরিষদ। আগামী ছয় মাসে আরো দেড়শ’ কোটি টাকা আদায় হবে বলে আশাবাদী ব্যাংকের চেয়ারম্যান তমাল এস এম পারভেজ। একই সঙ্গে সামান্য ইমেজ সংকট হলেও দেশের গ্রাহকদের আমানত বাড়ছে। তাদের এই কমিটির প্রতি আস্থা বাড়ছে।
গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে তিনি এ কথা জানান। এ সময় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কাজী মো. তালহা উপস্থিত ছিলেন।
তমাল এস এম পারভেজ বলেন, ব্যাংকের কোন পরিচালক ঋণ দেয়ার সাথে জড়িত নয়। পূর্বে কিছু ঋণ বিতরণে পরিচালকদের সুপারিশ ছিল। এগুলো চিহ্নিত করা হয়েছে। আগামী ৬ মাসের মধ্যে তা আদায় হয়ে যাবে। একই সঙ্গে আগামীতে কোন ঋণে পরিচালকদের সুপারিশ থাকবে না।
তমাল বলেন, নতুন এ পরিষদ একমাস দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। এরই মধ্যে আমরা খেলাপি ঋণের একশত কোটি টাকা ফেরত পেয়েছি। বাকিটা আগামী ছয় মাসের মধ্যে পাবো বলে আশাবাদী। তবে যে সব প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেয়া হয়েছিল তারা ভাল প্রতিষ্ঠান, ঋণ পরিশোধে তাদের কোন গাফলাতি নেই। তিনি বলেন, আমাদের ব্যাংকের শ্রেণীকৃত ঋণের পরিমাণ ২ শতাংশের কম। যা শূণ্যের কোটায় নামিয়ে আনার আশাবাদ ব্যক্ত করেন তমাল এস এম পারভেজ।
চেয়ারম্যান আরো বলেন, ৫০০ কোটি টাকার সরকারী আমানত চলে গেলেও ব্যাংকের প্রতি সাধারণ মানুষের আগ্রহ একটুও কমেনি। বরং বাড়ছে। গত ৩ মাসে ব্যাংকের সাধারণ হিসেব বাড়ছে। বর্তমানে ব্যাংকের ডিপোসিট ৪ হাজার ৭শ’ কোটি টাকা।
তিনি বলেন, আগামী ২০১৮-১৯ সালের মধ্যে ব্যাংকে বিদেশী বিনিয়োগ আসবে। প্রবাসীদের জন্য আলাদা সুযোগ রাখা হচ্ছে। বিশেষ করে এসএমই বিনিয়োগে তাদের আগ্রহ রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।