পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি) বাংলাদেশকে টেনে নামানোর চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত।
রোববার সচিবালয়ে মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এমসিসিআই) সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন মন্তব্য করেন অর্থমন্ত্রী।
সাংবাদিকেরা অর্থমন্ত্রীর কাছে এ মন্তব্যের বিষয়ে বিশদভাবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘নো নো নো, অল রাবিশ।’
গতকাল শনিবার ‘বাংলাদেশ অর্থনীতি ২০১৭-২০১৮: প্রথম অন্তর্বর্তীকালীন পর্যালোচনা’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন তথ্য তুলে ধরে সিপিডি। সেখানে সিপিডি জানায়, ২০১৭ সাল ছিল ব্যাংক খাতের কেলেঙ্কারির বছর। সিপিডির এই মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘কই, অত বড় কেলেঙ্কারি (হলমার্ক) হয়ে গেল, তখন তো তারা কিছু বলেনি।’
সিপিডি বলেছে, ব্যাংক খাতের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ের নজর দারির ঘাটতি আছে এর জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আই হ্যাভ নো কমেন্ট। বাংলাদেশ যে এত সব অর্জন করেছে, এই ব্যাপারে কখনোই সিপিডি কোনো রিকগনাইজ করেনি।’
এমসিসিআইয়ের সভাপতি নিহাদ কবিরের নেতৃত্বে একটি দল আজ সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন।
উল্লেখ্য, শনিবার সংবাদ সম্মেলনে চলতি অর্থ বছরের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে সিপিডি জানায়, ধারাবাহিকভাবে ভালো প্রবৃদ্ধি হলেও দারিদ্র বিমোচন কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় হয়নি। বরং আয় বৈষম্য বেড়েছে।
সিপিডি আরও জানায়, ঋণ লোপাট, ব্যাংকের মালিকানাধীনসহ নানা কারণেই ২০১৭ সাল ছিল ব্যাংকিং খাতের কেলেঙ্কারির বছর। ২০১৮ সালেও নাজুক পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের সুযোগ নেই। কারণ ব্যাংক কোম্পানি আইন সংশোধন করে মালিকদের পারিবারিক নিয়ন্ত্রণ আরও বাড়ানোর সুযোগ করে দিয়েছে সরকার।
সংবাদ সম্মেলনে সিপিডির গবেষক তৌফিকুল ইসলাম খান বলেন, যারা একেবারে গরীব আছেন, তারা আরও গরীব হয়ে যাচ্ছেন বলে আমরা লক্ষ্য করছি। উল্টো দিকে ধনীরা আরও সম্পদের মালিক হচ্ছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।