Inqilab Logo

রোববার, ০৭ জুলাই ২০২৪, ২৩ আষাঢ় ১৪৩১, ৩০ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

উন্নয়ন কর্মসূচির সুষ্ঠু পরিচালনায় সবার সহযোগিতা দরকার -প্রধানমন্ত্রী

তৃতীয় জাতীয় উন্নয়ন মেলা উদ্বোধন

| প্রকাশের সময় : ১২ জানুয়ারি, ২০১৮, ১২:০০ এএম

স্টাফ রিপোর্টার : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, উন্নয়ন কর্মসূচিগুলো যেন সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয়, সেজন্য সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে দরকার। তিনি বলেন, সরকার যে কাজগুলো করেছে এবং ভবিষ্যতে যে কাজগুলো করতে যাচ্ছে তা সম্পর্কে জনগণকে ধারণা দিতেই জাতীয় উন্নয়ন মেলার আয়োজন। তিনি আরও বলেন, এই মেলায় আজকে যারা সম্পৃক্ত রয়েছেন তাদেরকে বলবো যে কাজগুলো আমরা করতে পেরেছি এবং যে কাজগুলো ভবিষ্যতে করার পরিকল্পনা নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে সেগুলো সম্পর্কে যেমন জনগণকে সচেতন করা দরকার তেমনি আমাদের উন্নয়ন কর্মসূচিগুলো যেন সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হয় তারজন্য সকলের সহযোগিতা একান্তভাবে দরকার।
গতকাল বৃহস্পতিবার গণভবনে তৃতীয় জাতীয় উন্নয়ন মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বরগুনা, ঝিনাইদহ, হবিগঞ্জ, গাইবান্ধা এবং চাঁদপুরে স্থানীয় কর্মজীবীদের সঙ্গে কথা বলেন এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পর্কে স্থানীয় জনগণকে অবহিত করেন।
সরকার প্রতিটি গ্রামকে দারিদ্র মুক্ত করতে চায় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে বলেন, আজকের বাংলাদেশ তার দেয়া ঘোষণা অনুযায়ী ডিজিটাল বাংলাদেশের রূপ নিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ আজকে সবধরণের সেবা পাচ্ছে। মোবাইল ফোন প্রতিটি মানুষের হাতে পৌঁছে গেছে। প্রায় ৮ কোটি জনগণ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে এবং প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষের জীবনমানের এই উন্নয়নই সরকারের লক্ষ্য। তিনি বলেন, এই উন্নয়ন যেন অব্যাহত থাকে সেই লক্ষ্য নিয়েই এই উন্নয়ন মেলার সূচনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দেশবাসীকে বলবো যে, উন্নয়ন মেলা যেটি সরকার করে যাচ্ছে, এই উন্নয়ন হচ্ছে জনগণের উন্নয়ন। গ্রামের মানুষ, তৃণমূলের মানুষের উন্নয়ন। এই উন্নয়ন হচ্ছে বাংলাদেশকে সমগ্র বিশ্বের দরবারে একটি সন্মানজনক অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে। তিনি বলেন, ইনশাল্লাহ আমরা বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ সোনার বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হব। যে স্বপ্ন একদিন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান দেখেছিলেন। তিনি বলেন, স্বাধীনতার পর এই দেশকে গড়ে তোলার জন্য জাতির পিতা মাত্র সাড়ে ৩ বছর সময় পেয়েছিলেন। এত স্বল্প সময়ে কোন যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলা সম্ভব হয় না। সেই অসাধ্য সাধন করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তার মত বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ছিল বলেই এটা সম্ভব হয়েছিল। তিনি বলেন, যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তোলার পাশাপাশি জাতির পিতা যখন উন্নয়নের কাজ শুরু করেন ঠিক সে সময়েই তাকে সপরিবারে হত্যা করা হয়।
জাতির পিতাকে হত্যার পরই এদেশে অবৈধভাবে সংবিধান লংঘন করে ক্ষমতা দখলের রাজনীতি শুরু হয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা এই ক্ষমতা দখলকারী তারা ক্ষমতাকে নিষ্কন্টক করার জন্য একের পর এক ক্যু ঘটিয়ে হাজার হাজার মুক্তিযোদ্ধা-সামরিক অফিসার এবং সৈনিক হত্যা করেছে। কিন্তু দেশের সাধারণ মানুষ বঞ্চিত এবং শোষিত থেকে গেছে। তাদের ভাগ্যের কোন পরিবর্তন হয় নাই। নিজেদের ভাগ্য গড়ায় ’৭৫ পরবর্তী শাসকগোষ্ঠী যতটা ব্যস্ত ছিলেন দেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে তারা কিছুই করেননি। সেই সময়ে ১৯টি ক্যু হয় বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর সরকার গঠন করার পরই সরকার যে জনগণের সেবক সেটা জনগণ বুঝতে পারে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ’৯৬ থেকে ২০০১ বাংলাদেশের মানুষের জন্য স্বর্ণযুগ ছিল। কারণ, ২১ বছর পর জনগণ প্রথমবারের মত উপলব্ধি করেছিল সরকার সত্যিই জনগণের জন্য কাজ করে এবং সে সময়েই বাংলাদেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করে। মূল্যস্ফীতি কমিয়ে প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ২ ভাগে উন্নীত করা হয়। বিদ্যুৎ উৎপাদন ১৬শ’ মেগাওয়াট থেকে ৪ হাজার ৩শ’ মেগাওয়াট, কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র করে স্বাস্থ্যসেবাকে জনগণের দোড়গোঁড়ায় নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
শেখ হাসিনা বলেন, সাক্ষরতার হার ৪৫ ভাগ থেকে ৬৫ দশমিক ৫ শতাংশ হয়েছিল। একের পর এক জেলা-উপজেলাকে নিরক্ষরতা মুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হচ্ছিল। ইউনেস্কো সে সময় সাক্ষরতার হার বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশকে পুরস্কারও প্রদান করে এবং সারা বাংলাদেশে যোগাযোগের নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়।
জনগণ নৌকা মার্কায় ভোট বেশি দিলেও আসন কম পাওয়ায় দুর্ভাগ্যবশত পরের ৫ বছর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এরপর ৭টি বছর যারা ক্ষমতায় ছিল তারা আওয়ামী লীগের উন্নয়ন কর্মসূচিগুলো আর অব্যাহত রাখেনি। কারণ, সেগুলো নিয়ে তাদের মাথাব্যথা ছিল না বরং আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর অত্যাচার-নির্যাতন চালানো, দুর্নীতি, লুটপাট, মানিলন্ডারিং করা ও হাওয়া ভবন খুলে দেশে বিদেশে ঘুষ দুর্নীতি করাই তাদের লক্ষ্য ছিল। এভাবেই সরকারের উন্নয়ন অর্থনীতি পুরোপুরি বিধ্বস্ত করে দেয়া হয়।
সরকারের লক্ষ্যই তৃণমূল মানুষের জীবন-মান উন্নয়ন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশকে যদি অর্থনৈতিকভাবে উন্নত করতে হয় তবে, শুধু ধনিক শ্রেণীকে আরো ধনী বানানোর প্রয়োজন নেই। বরং যারা একেবারে তৃণমূলে পড়ে আছে, অবহেলিত রয়েছে তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে হবে। গ্রামীণ অর্থনীতি উন্নয়নে সরকার ৫ বছর মেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং ১০ বছর মেয়াদি প্রেক্ষিত পরিকল্পনা গ্রহণ এবং বাস্তবায়ন করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ইতোমধ্যে ৫ম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ৬ষ্ঠ পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা হয়েছে। যার সুফল দেশের মানুষ পাচ্ছে।
দেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা হিসেবে গড়ে তোলাই সরকারের লক্ষ্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ ঘর পাবে, প্রতিটি ঘর আলোকিত হবে, প্রতিটি ছেলে- মেয়ে বিদ্যালয়ে যাবে, পড়াশোনা করবে, চিকিৎসা ব্যবস্থা মানুষের দোড়গোঁড়ায় পৌঁছে যাবে এবং মানুষ মানুষের মত বাঁচবে, সেই স্বপ্ন দেখতেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।
দেশের প্রবৃদ্ধি এখন ৭ দশমিক ২৮ ভাগ এবং ডিসেম্বর মাসে ৫ দশমিক ৮৪ ভাগ মূল্যস্ফীতি ছিল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের উন্নয়নটা সার্বিকভাবে সকল মানুষের জন্য। বিশেষ করে গ্রামের মানুষের জন্য।
বিভিন্ন জেলার স্থানীয় জনগণের সঙ্গে মতবিনিময়কালে চাঁদপুরের মৎসজীবী মানিক দেওয়ানের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে শুধু ব্যবহারকারীই নয়, কারেন্ট জাল প্রস্তুতকারক এবং বিক্রেতাদের বিরুদ্ধেও সরকার কঠোর ব্যবস্থা নেবে বলে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
জাতীয় সংসদে ডেপুটি স্পীকার এ্যাডভোকেট ফজলে রাব্বি মিয়া, এলজিআরডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এ সময় উপস্থিত ছিলেন। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক মো. আবুল কালাম আজাদ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন এবং প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. নজিবুর রহমান ভিডিও কনফারেন্সটি সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতেই উন্নয়ন মেলা নিয়ে ভিডিও তথ্যচিত্র পরিবেশিত হয়।
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বন্দরনগরী চট্টগ্রামে শুর” হয়েছে তিনদিনের উন্নয়ন মেলা। গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকালে সার্কিট হাউস থেকে শোভাযাত্রার মাধ্যমে মেলার আনুষ্ঠানিকতা শুর” হয়। পৌনে ১০টায় বাদ্যের তালে তালে শোভাযাত্রাটি এমএ আজিজের সিজেকেএস জিমনেশিয়াম মাঠে মেলা মঞ্চে আসে। টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উন্নয়ন মেলায় ঢুকতেই চোখ আটকে যায় কেমোফ্লেজ নেটে তৈরি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর দৃষ্টিনন্দন স্টলটিতে। যেখানে রক্তচাপ পরীক্ষা ও উচ্চতার সঙ্গে শরীরের ওজন সম্পর্কিত পরামর্শ পাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এলইডি ডিসপ্লেতে দেখানো হচ্ছে আকর্ষণীয় পর্যটন কেন্দ্র সাজেক, নীলগিরিসহ দেশের উন্নয়ন ও অবকাঠামো খাতে সেনাবাহিনীর উন্নয়নযজ্ঞ, বর্তমান সরকারের আমলে সংগৃহীত অত্যাধুনিক সব যুদ্ধ সরঞ্জাম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রেসিডেন্ট কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া। তিনি বলেন, উন্নয়ন মেলার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী পাঁচ জেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের সঙ্গে কথা বলেছেন। তাদের সমস্যা শুনেছেন। সমাধানের দিক-নির্দেশনা দিয়েছেন। সচিব বলেন, বাংলাদেশ এখন আগের সেই বাংলাদেশ নেই। অনেক উন্নতি হয়েছে। ২০২১ সালে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালে উন্নত বাংলাদেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। উন্নয়ন মেলার মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অর্জন দৃশ্যমান হচ্ছে জনসাধারণের কাছে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু করছে বাংলাদেশ।
বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রামের বিভাগীয় কমিশনার মোঃ আবদুল মান্নান। সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোঃ জিল্লুর রহমান চৌধুরী। পরে অতিথিরা কবুতর ও বেলুন উড়িয়ে মেলার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। মেলায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, জেলা পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ, সিটি কর্পোরেশন, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, ব্যাংকসহ ১১৯টি সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বর্তমান সরকারের আমলের উন্নয়ন, অগ্রগতি ও অর্জনের চিত্র এবং সেবাগুলো তুলে ধরা হয়।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, রাজশাহীতে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে। গতকাল সকালে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজশাহী জেলা প্রশাসন তিনদিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলা-২০১৮ আয়োজন করেছে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল মাঠে। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর আনুষ্ঠানিকভাবে মেলার উদ্বোধন করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার মো. নূর-উর-রহমান। পরে প্রধান অতিথি হিসেবে বিভাগীয় কমিশনার মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন। এ সময় রাজশাহী জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী সরকার, রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. হেলাল মাহমুদ শরীফ, পুলিশের রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মাসুদুর রহমান ভূইয়া, পুলিশ সুপার মোয়াজ্জেম হোসেন ভূঁঞাসহ বিভিন্ন সরকারি দফতরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা উপস্থিত ছিলেন।
বরিশাল ব্যুরো জানান, বরিশাল মহানগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে গতকাল থেকে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে। গতকাল সকাল ১০টায় গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেলার উদ্বোধন করেন। এসময় বিভিন্ন পর্যায়ের সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী ছাড়াও সুধীজন উপস্থিত ছিলেন । অপরদিকে বরিশালের সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশনের চেয়ারম্যান ও সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম। জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বরিশালের উন্নয়ন মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. এসএম ইমামুল হক সহ অন্যান্য গণমান্য ব্যক্তিগণ উপস্থিত ছিলেন। এর আগে উন্নয়ন মেলা উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৯টায় বরিশাল সার্কিট হাউজ চত্বর থেকে একটি বর্নাঢ্য র‌্যালী বের করা হয়। সরকারি-বেসরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী সহ বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের অংশগ্রহনে র‌্যালীটি নগরীর বঙ্গবন্ধু উদ্যানে গিয়ে শেষ হয়।
জেলা প্রশাসক মো. হাবিবুর রহমান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, শনিবার পর্যন্ত এ মেলা চলবে। মেলায় ১৭৬টি স্টল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। সরকারের ৭৬টি বিভাগ ছাড়াও স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারী সংস্থা ছাড়াও ব্যাংক-বীমা ও বেসরকারী একাধীক প্রতিষ্ঠান এ মেলায় স্টল দিয়েছে। এসব স্টলের মাধ্যমে সরকারের স্ব-স্ব দপ্তরের বিগত ৯ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনসাধারনের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে। প্রতিদিন দুপুর ২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত মেলা সর্বসাধারনের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। এছাড়াও মেলায় প্রতিদিন আলোচনাসভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও লোকজ বিভিন্ন অনুষ্ঠান পরিবেশন করা হবে।
সিলেট অফিস জানায়, সিলেটে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা। গতকাল বৃহস্পতিবার রিকাবীবজারস্ত মোহাম্মাদ আলী জিমনেসিয়ামে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা ২০১৮ শুরু হয়েছে। সকাল ১১টায় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এ মেলার উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর আগে সকাল ৯টায় সিলেট জেলা প্রশাসক কার্যালয় থেকে বের হওয়া বর্ণাঢ্য র‌্যালী নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেলা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালী ও দ্বারা উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার ডা. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুম ও জেলা প্রশাসক মো. রাহাত আনোয়ার। বিশেষ অতিথি ছিলেন সিলেট রেঞ্জ ডিআইজি কামরুল আহসান সহ প্রশাসনের উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তারা।
সাদিক মামুন, কুমিল্লা থেকে জানান, পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশকে বিশ্বে একটি উন্নত রাষ্ট্রের মর্যাদা এনে দিতে ৯৬ সাল থেকেই কাজ শুরু করেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী ২০২১ সালের রূপকল্প ঘোষণা দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে ডাক দিয়েছিলেন তা আমরা অনেকেই বিশ্বাসই করতে পারছিলাম না। কিভাবে সম্ভব? আজকের সময়ে এসে দেশবাসী দেখলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঘোষিত একুশ সালের ডিজিটাল বাংলাদেশ কিভাবে বাস্তবায়নের পথে এগুচ্ছে। আজকে শিক্ষাখাত, আইসিটি খাতসহ প্রতিটি খাত এগিয়ে যাচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার কুমিল্লা টাউনহল মাঠে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে তিনদিন ব্যাপী উন্নয়ন মেলার উদ্বোধনী পর্বের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পরিকল্পনামন্ত্রী আহম মুস্তফা কামাল এসব কথা বলেন। সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেন। উদ্বোধন শেষে জেলা প্রশাসক মো. জাহাংগীর আলমের সভাপতিত্বে টাউনহল মাঠে মুক্তিযোদ্ধা রফিকউদ্দিন মঞ্চে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় কুমিল্লা জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান সাবেক নৌ-বাহিনী প্রধান আবু তাহের, সাবেক এমপি জোবেদা খাতুন পার”ল প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
ল²ীপুর সংবাদদাতা জানান, ল²ীপুরে বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপভোগ করেন সরকারের পরিকল্পনা সচিব জুয়েনা আজিজ, জেলা প্রশাসক অঞ্জন চন্দ্র পাল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার অনির্বাণ চাকমা, জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন, অধ্যক্ষ মাইন উদ্দিন পাঠান, মুক্তিযোদ্ধা কাজল কান্তি দাস প্রমুখ। এর আগে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন উপলক্ষে সকাল ১০টায় এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি সদর উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ থেকে শুর” হয়ে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। পরে অতিথিবৃন্দ মেলার স্টলগুলো পরিদর্শন করেন। মেলায় সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সেবা কার্যক্রম ও সরকারের নানা মুখি উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে শতাধিক স্টল অংশ নেয়।
সরকার আদম আলী, নরসিংদী থেকে জানান, নরসিংদীতে শুরু হয়েছে ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে পানি সম্পদ প্রতিমন্ত্রী লে. কর্ণেল (অব:) মোহাম্মদ নজর”ল ইসলাম হির” প্রধান অতিথি হিসেবে উন্নয়ন মেলা আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন। এ উপলক্ষ্যে নরসিংদী জেলা শিল্পকলা একাডেমীতে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন নরসিংদী জেলা প্রশাসক ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ^াস। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা করেন, মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) সুলতানা রাজিয়া। অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন নরসিংদী পৌর মেয়র কামর”জ্জামান কামর”ল, সিভিল সার্জন সুলতানা রাজিয়া, অতিরিক্তি জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো: মোজাম্মেল হক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসিবুল আলম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আব্দুল মোতালিব পাঠান। এছাড়া জেলার ৫ টি উপজেলায় উন্নয়ন মেলার আয়োজন করা হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০ টায় মনোহরদী উপজেলা উন্নয়ন মেলা উদ্বোধন করেছেন মনোহরদী-বেলাব’র এমপি এডভোকেট নুর”ল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, শিবপুর উপজেলা মাঠে মেলার উদ্বোধন করেছেন এমপি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা।
চাঁদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় চাঁদপুর স্টেডিয়াম মাঠে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে ৩দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে টেলিকনফারেন্সে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি জেলে মানিক দেওয়ান ও কৃষক মিজানুর রহমানের বক্তব্য শুনেন।
প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বাংলাদেশে পর্যটন শিল্প অনেক সম্ভাবনাময়। চাঁদপুরে পরিকল্পিতভাবে পর্যটন শিল্প গড়ে তুলতে পারেন। কারণ পর্যটন শিল্পে নৌ-ভ্রমন খুবই আনন্দ দায়ক। ইচ্ছে করলে জাহাজে করে পরিবারসহ এসে ভ্রমণ করে সহজেই গন্তব্যে চলে যেতে পারবেন। চাঁদপুরে যে পদ্মা-মেঘনার মিলনস্থল তা দেখার জন্য আমরা ছোট বেলায় আগ্রহসহ অপেক্ষায় থাকতাম। চাঁদপুর ঘাটে জাহাজ আসলে হাড়িতে করে মিষ্টি আনা হত। চাঁদপুরের সার্বিক উন্নয়ন এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য উন্নয়ন তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক মো. আব্দুস সবুর মন্ডল। প্রধানমন্ত্রী উন্নয়নের বিবরণ শুনে প্রশংসা করেন এবং বলেন চাঁদপুরে চাঁদের হাট বসেছে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এর যুগ্ম সম্পাদক ও চাঁদপুর-৩ আসনের সংসদ সদস্য ডা. দীপু মনি, আওয়ামী লীগ এর ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগ এর সভাপতি নাছির উদ্দিন আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ ওচমান গণি পাটওয়ারী, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান, প্রেসক্লাব সভাপতি ইকবাল হোসেন পাটওয়ারী, সাধারণ সম্পাদক মির্জা জাকিরসহ বিভিন্ন সরাকারি দপ্তরের প্রধান, শিক্ষক, আইনজীবী ও বিভিন্ন পেশার ব্যাক্তিবর্গ।
নাটোর জেলা সংবাদদাতা জানান, নাটোরে তিন দিন ব্যাপি উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯.৩০ টায় শহরের মাদরাসা মোড় এলাকা থেকে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে একটি বণার্ঢ্য র‌্যালী বের হয়। র‌্যালীটি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে কানাইখালী স্টেডিয়াম মাঠে মেলা প্রাঙ্গনে এসে শেষ হয়। এ সময় স্থানীয় সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শিমুল, জেলা প্রশাসক শাহিনা খাতুন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ড. চিত্রলেখা নাজনীন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মুনির”জ্জামান ভুঁঞা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খাইরুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা ম্যজিস্ট্রেটসহ বিভিন্ন সরকারী দপ্তরের প্রধানগণ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
নেত্রকোনা জেলা সংবাদদাতা জানান, নেত্রকোনা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কার্যক্রম জন সাধারণ তথা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সামনে তুলে ধরতে গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে পুরাতন কালেক্টরেট ভবন উন্মুক্ত প্রাঙ্গণে শুর” হয়েছে ৩ দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা। জেলা প্রশাসক ড. মোঃ মুশফিকুর রহমান ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এস এম আশরাফুল আলমের নেতৃত্বে র‌্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মেলা প্রাঙ্গণে এসে শেষ হয়। যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয় মেলা প্রাঙ্গণে বেলুন উড়িয়ে নেত্রকোনার উন্নয়ন মেলার শুভ উদ্বোধন করেন।
মাদারীপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, মাদারীপুর জেলা প্রশাসনের আয়োজনের সরকারি নাজিম উদ্দিন কলেজ মাঠে বৃহস্পতিবার থেকে শুর” হয়েছে তিন দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা। সকালে মেলার উদ্বোধন করেন জন প্রশাসন মন্ত্রনালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মোজাম্মেল হক খান।
গোপালগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, গোপালগঞ্জে ৩ দিনের উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে। এ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শহরে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মেলা প্রাঙ্গনে এসে শেষ হয়। গোপালগঞ্জে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধূরী এমদাদুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ লুৎফার রহমান বাচ্চু, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান উপস্থিত ছিলেন।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদাতা জানান, ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটি বিশাল র‌্যালী অনুষ্ঠিত হয়। র‌্যালীটি জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে সরকারী রাজেন্দ্র কলেজ মাঠে আয়োজিত উন œয়ন মেলা প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়। র‌্যালীতে জেলা প্রশাসক উম্মে সালমা তানজিয়া, জেলা পরিষদের প্রশাসক মো. লোকমান হোসেন মৃধা, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সৈয়দ মোস্তফা কামাল উপস্থিত ছিলেন।
জয়পুরহাট জেলা সংবাদদাতা জানান, জয়পুরহাটে শুরু হয়েছে তিন দিন ব্যাপী জেলা উন্নয়ন মেলা। বৃহস্পতিবার সকালে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে কালেক্টরেট চত্বর থেকে এক বর্নাঢ্য র‌্যালী বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন করে।
এছাড়াও কচুয়া (চাঁদপুর), ধামরাই (ঢাকা), দুপচাঁচিয়া ,আদমদীঘি (বগুড়া) ,ভালুকা (ময়মনসিংহ), বোদা (পঞ্চগড়), ফুলবাড়ীয়া (ময়মনসিংহ), ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম), ঘাটাইল (টাঙ্গাইল), গোবিন্দগঞ্জ (গাইবান্ধা), লালপুর (নাটোর), মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর), মির্জাপুর (টাঙ্গাইল), মহেশপুর (ঝিনাইদহ), মংলা (বাগেরহাট), মুক্তাগাছা (ময়মনসিংহ), নান্দাইল (ময়মনসিংহ), নেছারাবাদ (পিরোজপুর), পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ), ফুলপুর (ময়মনসিংহ), রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ), সখিপুর (টাঙ্গাইল), শিবগঞ্জ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ), সিংড়া (নাটোর), সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) ও উল্লাপাড়া সিরাজগঞ্জে বৃহস্পতিবার উন্নয়ন মেলা শুরু হয়েছে।

 



 

Show all comments
  • রফিকুল ইসলাম ১২ জানুয়ারি, ২০১৮, ৩:০৬ এএম says : 0
    কিন্তু বিরোধী পক্ষের সবাই তো দৌড়ের উপর আছে
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ