পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
যশোর ব্যুরো : যশোরের পুলিশ সুপার মোঃ আনিসুর রহমান বিপিএম, পিপিএম (বার) আইজিপি ব্যাচ অর্জন করেছেন। চোরাচালান পন্য ও মাদক উদ্ধারে সারাদেশে প্রথম ও অস্ত্র-গুলি উদ্ধারে তৃতীয় স্থান অর্জন করায় তিনি আইজিপি পুরস্কার পেলেন। বুধবার রাজধানী রাজারবাগ পুলিশ লাইন মাঠে পুলিশ সপ্তাহ ২০১৮ তে আইজিপি শহীদুল হক তার হাতে ক্রেস্ট ও ব্যাচ পরিয়ে দেন। এসময় পুলিশের উর্দ্ধতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুলিশ সুপার আনিসুর রহমান যশোর শহরের ঘোপ নওয়াপাড়া রোড ও বিরামপুর থেকে জঙ্গি নির্মূলে বিশেষ কৃতিত্ব দেখিয়ে ছিলেন। যশোর পুলিশ সুপার মোঃ আনিসুর রহমান মাদক নির্মূলে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম পরিচালনা করেন। তার দৃঢ় অঙ্গীকার ছিল যশোর জেলাকে মাদকমুক্ত করা। সীমান্তবর্তী জেলাটি ভারতীয় ফেনসিডিলের ব্যবসা চলতো রমরমা। ছিল ট্রানজিট পয়েন্ট। সূর্য ডোবার সাথে সাথেই জেলার বেনাপোল, চুড়ামনকাঠি ও চৌগাছাসহ বিভিন্ন স্পটে বসতো ভারতীয় ফেনসিডিলের বাজার। মাদক ব্যবসায়ীরা সীমান্তের বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে রাজধানী ঢাকায় অভিনবপন্থায় চালান করতো ফেনসিডিল। এখন সেই দৃশ্য অনেকটাই নেই। ক্র্যাশপ্রোগ্রামে চিহ্নিত ৬ মাদক স¤্রাটের আস্তানা গুড়িয়ে সেখানে রোপন করা হয় ফলের চারা। যশোরের ইতিহাসে এটিই প্রথম। পুলিশী অভিযানের পাশাপাশি জেলাব্যাপী চলছে গণসচেতনতা সৃষ্টি, স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশ-ছাত্র কাউন্সিল। তাছাড়া সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী ও পেশার প্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের নিয়ে গোলটেবিল বৈঠক করে অভিজ্ঞদের মতামত ও পরামর্শ গ্রহণ করেন এসপি। সমাজ দেহকে ক্ষতবিক্ষত করা মাদক সন্ত্রাস শূন্যের কৌঠায় আনতে লাগাতার যুদ্ধ ঘোষণা করেন তিনি। যশোরে যোগদানের পর থেকেই একের পর এক প্রোগ্রাম হাতে নেন। অভিযানের পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করে তিনি সফল হন।
এছাড়া তিনি যশোর থেকে অন্যান্য অপরাধ দমনের ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।