পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : দেশব্যাপী ভূমিহীন ও অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান নিশ্চিতের লক্ষ্যে উপজেলা পর্যায়ে প্রায় তিন হাজার বাসস্থান নির্মাণের কাজ হাতে নিয়েছে সরকার। এর বাইরেও যাতে কোনো মুক্তিযোদ্ধা গৃহহীন না থাকে, সে লক্ষ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সুদমুক্ত গৃহনির্মাণ ঋণ চালু করছে সরকার। এক্ষেত্রে প্রয়োজন ও আবেদনসাপেক্ষে একজন মুক্তিযোদ্ধা সহজ শর্তে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহায়ন ঋণ পাবেন।
এ বিষয়ে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের পরামর্শে ঋণ বিতরণ নীতিমালা তৈরি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রাথমিকভাবে প্রত্যেক মুক্তিযোদ্ধাকে সর্বোচ্চ ৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা করে সুদমুক্ত গৃহায়ন ঋণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়। বিনাসুদে ঋণ দেওয়া ব্যাংকের জন্য বাস্তবসম্মত নয় বলে পরামর্শ আসে। এর পরিপ্রেক্ষিতে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সুদের ভর্তুকি দেবে সরকার।
তবে পরে জাতীয় সম্মিলিত মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশনের প্রস্তাব অনুসারে এই অংক বাড়িয়ে ১০ লাখ টাকা করার বিষয়টি চূড়ান্ত হচ্ছে বলে অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে। সুদমুক্ত এ ঋণ ১৫ বছরে ১৮০ কিস্তিতে পরিশোধের বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে।
এখন শুধু বাকি অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে ঋণ বিতরণের অর্থ ছাড় এবং চূড়ান্ত অনুমোদন ও ঋণ বিতরণ প্রক্রিয়া শুরু করা।
জানা গেছে, ২০১৬ সালে অন্যান্য সুবিধার পাশাপাশি এবার মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য গৃহায়ন কার্যক্রম হাতে নেয় সরকার। সুদমুক্ত এই বিশেষ ঋণ চালুর জন্য এ খাতে ১৫ হাজার ৩ কোটি টাকা ব্যয় করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সিদ্ধান্ত হয় ঋণ বিতরণ শেষে নির্দিষ্ট সময় পরে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী থেকে মাসিক ভিত্তিতে ঋণের টাকা কেটে নেওয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।