পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশেষ সংবাদদাতা : সিঙ্গাপুরে অফশোর প্রতিষ্ঠান তৈরি করে টাকা পাচারের অভিযোগে এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক ও সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এম ফজলার রহমানকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে নয়টা থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত তাঁদের দুদক কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। দুদক সূত্রে জানা যায়, গতকাল সকাল নয়টার আগেই রাজধানীর সেগুনবাগিচার দুদক কার্যালয়ে হাজির হন এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক। সকাল সাড়ে নয়টার দিকে তাঁর জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকেল সাড়ে চারটার দিকে তিনি বেরিয়ে আসেন। এ সময় তিনি জিজ্ঞাসাবাদের বিষয়ে সাংবাদিকদের কিছু বলেননি। তিনি বলেন, যা বলার ওপরে জিজ্ঞাসাবাদে বলেছি। ব্যাংকটির সাবেক এমডি ফজলার রহমানের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু হয় সকাল ১০টার দিকে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিকেল পাঁচটার দিকে বেরিয়ে এসে তিনি বলেন, আমরা আমাদের ব্যাখ্যা দিয়েছি। বাকিটা তারা (দুদক) ভালো বলতে পারবে। বিদেশে টাকা পাচারের অভিযোগে গত বুধবার এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এম ওয়াহিদুল হক ও সাবেক দুই ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ আটজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দুদক কার্যালয়ে হাজির হতে নোটিশ পাঠানো হয়। দুদক সূত্র জানিয়েছে, এর আগে ৯ ডিসেম্বর এবি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওয়াহিদুল হক, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম ফজলার রহমান, শামীম আহমেদ চৌধুরী এবং হেড অব ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশন অ্যান্ড ট্রেজারি আবু হেনা মোস্তফা কামালকে নোটিশ পাঠানো হয়। ওই নোটিশে তাঁদের ১৩ ডিসেম্বর ও ১৪ ডিসেম্বর দুদক কার্যালয়ে জিজ্ঞাসাবাদের মুখোমুখি হওয়ার জন্য উপস্থিত হতে বলা হয়। কিন্তু ওই সময় তাঁরা আসেননি। বেসরকারি খাতের এবি ব্যাংকের অফশোর ইউনিটের মাধ্যমে চার বিদেশি কোম্পানির নামে ৪ কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ডলার (বাংলাদেশি টাকায় ৩৪০ কোটি) বের করে নেয়ার অভিযোগ রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।