পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিশ্বের ১শ’ জন বিপ্লবী-সাহসিনী নারীদের নিয়ে লেখা বইতে মেরি কুরি থেকে হিলারি ক্লিন্টন বা সেরেনা উইলিয়ামস-এর মতো স্থান পেয়েছিলো মিয়ানমারের ডি-ফ্যাক্টো নেত্রী অং সান সু চি’র নামও। কিন্তু মিয়ানমারে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উপর সেনাবাহিনীর অকথ্য নির্যাতন নিয়ে বিশ্বজুড়ে সমালোচনা হলেও তাকে রোহিঙ্গাদের পাশে দাঁড়াতে দেখা যায়নি। তাই ‘গুড নাইট স্টোরিজ ফর রেবেল গালর্স’ নামে ওই বই থেকে মিয়ানমারের এক সময়ে গণনেত্রী ও বর্তমান সরকারের পরামর্শদাতা অং সান সু চি’কে বাদ দেয়ার দাবি উঠেছে।
জানা গেছে, এ বছরের শেষে এ বইয়ে সুচি’র কাহিনি নিয়ে তৈরি হয়েছে বিতর্ক। কারণ বইটি লেখার সময়ে সু চি আলোচনার কেন্দ্রে ছিলেন অন্য কারণে। তিনি তখন বিশ্বের চোখে নির্যাতিতদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো সাহসী স্বর। শান্তিতে নোবেলজয়ীও। কিন্তু সে অবস্থান নড়ে গেছে রোহিঙ্গা সঙ্কটের পর থেকে। মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশে যে হিংসাকে জাতিসংঘ পর্যন্ত জাতিনিধনের সঙ্গে তুলনা করেছে, তা নিয়ে সু চি খুব কম শব্দই উচ্চারণ করেছেন।
বইটির পরবর্তী সংস্করণে সু চি’র নাম বাদ দেয়ার দাবি উঠেছে। সে দাবি এতটাই জোরালো যে, বইয়ের দুই লেখিকা এলেনা ফাভিলি এবং ফ্রান্সেস্কা কাভালো বই থেকে সু চি’র অংশ সরিয়ে দওয়ার কথাই ভাবছেন। সামরিক জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী সু চি’র ২১ বছরের গৃহবন্দি থাকার দিনগুলো থেকে শুরু করে তার মুক্তি পর্যন্ত সময়কাল ধরা রয়েছে ‘গুড নাইট স্টোরিজ ফর রেবেল গালর্স’ এ। লেখা হয়েছে, ‘তিনি নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন। নিজের ঘর ছেড়ে বেরোতে হয়নি। তবুও সে প্রতিবাদেই তার দেশ এবং পৃথিবীর অগণিত মানুষকে তিনি অনুপ্রেরণা জুগিয়েছেন।’ সূত্র : ইন্ডিয়া টুডে।
#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।