Inqilab Logo

মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১, ০৫ জিলক্বদ ১৪৪৫ হিজরী

চিঠিপত্র

প্রকাশের সময় : ২০ ডিসেম্বর, ২০১৭, ১২:০০ এএম | আপডেট : ৯:৩৮ পিএম, ১৯ ডিসেম্বর, ২০১৭

শীতকালীন সবজির দাম চড়া কেন
রাজধানী ঢাকার হাটবাজার, ফুটপাত শীতকালীন সবজিতে ভরে উঠেছে। কিন্তু এই সবজির দাম ক্রেতাদের নাগালের বাইরে। শীত মৌসুম শুরুর সময়ে দুই-এক সপ্তাহ পর্যন্ত দাম একটু চড়া থাকা স্বাভাবিক। কিন্তু সবজির সরবরাহ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দাম কমে যাওয়া উচিত।
কিন্তু তার কোনো লক্ষণই দেখা যাচ্ছে না। বাঁধাকপি, ফুলকপি ৩০ টাকা, লাউ-কুমড়া ৫০-৬০ টাকা, শিম কেজি ৫০ টাকা, কাঁচামরিচ কেজি ১২০ টাকা ও বিভিন্ন ধরনের শাকের আঁটি ২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। সবজি বাজারে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে বাজার মনিটরিং করা দরকার। আসলে খুচরা বিক্রেতা, নাকি পাইকারি বিক্রেতারা সবজি বাজার থেকে অতিরিক্ত মুনাফা তুলছে, তা খতিয়ে দেখা দরকার।
মোহাম্মদ অংকন, শিক্ষার্থী, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, ঢাকা

শাহবাজপুর বাজারে ব্যাংকের শাখা হোক

মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার শাহবাজপুর এক ঐতিহ্যবাহী এলাকা। প্রবাসী অধ্যুষিত শাহবাজপুর বাজার ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য প্রসিদ্ধ। চারটি ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষের মিলনস্থল শাহবাজপুর বাজার। কৃষি ও মৎস্য সম্পদের পাশাপাশি কাঠ, বাঁশ-বেত, চা, খাসিয়া পান, কমলা, লেবু ও সাতকরার জন্য বিখ্যাত। এখানে নয়টি চা বাগান, দুটি রাবার বাগান, বিজিবি সাব-কোয়ার্টার, বিজিবি ক্যাম্প, লাতু চেকপোস্ট, পুলিশ ফাঁড়ি, অসংখ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন বীমা কোম্পানির অফিস, একাধিক এনজিও, সোনালী ব্যাংক, গ্রামীণ ব্যাংক ও ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের এটিএম বুথ রয়েছে। প্রায় ৫ হাজার প্রবাসী অধ্যুষিত শাহবাজপুর বাজারে একটি প্রাইভেট ব্যাংকের শাখা খোলার দাবি দীর্ঘদিনের। শাহবাজপুর বাজারে একটি প্রাইভেট ব্যাংকের শাখা খোলা হলে এলাকার আর্থ-সামাজিক অবস্থায় তা বিশেষ ভূমিকা রাখবে।
হাসান শামীম,
আলোকিত শাহবাজপুর পরিষদ, বড়লেখা, মৌলভীবাজার


নিয়োগ নামে ধোঁকাবাজি বন্ধ হোক
আমাদের দেশে জনসংখ্যার তুলনায় কর্মসংস্থানের অভাব রয়েছে। একটি সরকারি বা বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিলেই চাকরিপ্রার্থীর অভাব হয় না। বাবা-মা আশায় বুক বেঁধে বসে থাকেন সন্তান টাকা-পয়সা দিয়ে সংসারে সাহায্য-সহযোগিতা করবে। এই বেকার যুবকরা বুকভরে আশা নিয়ে বসে থাকে। প্রতি শুক্রবার সাপ্তাহিক চাকরির পত্রিকা বের হয়। সেখানে সরকারি-বেসরকারি চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া থাকে। অনেক ক্ষেত্রে চাকরির পত্রিকায় কিছু ভুয়া নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি থাকে; অনেকেই তা বুঝতে পারে না। এসব ভুয়া নিয়োগ কর্তৃপক্ষ দরখাস্ত পাঠাতে বলে। অনেকেই দরখাস্ত পাঠায়। কিন্তু দরখাস্ত পাঠানো, সেখানে পরীক্ষা, ভাইভা সবই হয়। এরপর তারা জানায়, নিয়োগ দেওয়ার সময় কিছু জামানত লাগবে। অনেকেই জামানতের টাকা দেয়। পরে দেখা যায়, জামানতের টাকা নিয়ে অফিসের লোকজন উধাও। তাদের আর খোঁজে পাওয়া যায় না। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, সেসব ভুয়া প্রতিষ্ঠানে চাকরিপ্রত্যাশীরা গেলে তাদের কাছ থেকে মোবাইল, টাকা-পয়সা রেখে দেয়। এই প্রতারকদের আইনের আওতায় এনে বিচারের ব্যবস্থা করার আবেদন জানাচ্ছি যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে।
মাহফুজুর রহমান খান,
চিনিতোলা, মেলান্দহ, জামালপুর



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

আরও পড়ুন