পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো : মহিউদ্দিন চৌধুরীর জন্য কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল শুক্রবার ভোরে তার ইন্তেকালের খবরে কান্নায় ভেঙে পড়েন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী। মহিউদ্দিন চৌধুরীর শোকাহত পরিবারের সদস্যদের সান্ত¦না দিতে এসে এমন তথ্য জানান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বেলা একটায় নগরীর চশমা হিলে মহিউদ্দিন চৌধুরীর বাসভবনে আসেন ওবায়দুল কাদের। মহিউদ্দিন চৌধুরীর পরিবারের সদস্যদের সমবেদনা জানানোর পর বেরিয়ে যাওয়ার পথেই সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের।
এসময় ওবায়দুল কাদের বলেন, তাকে আর আমরা কোনোদিনই ফিরে পাব না। শোক শুধু চট্টগ্রামে নয়। চট্টগ্রামকে তিনি কান্নার নদীতে ভাসিয়ে যাচ্ছেন। সারাদেশেই শোকের ছায়া, ঢাকাতেও মহিউদ্দিন চৌধুরীর জন্য অনেক মানুষ কাঁদছে (এসময় কেঁদে ফেলেন ওবায়দুল কাদের)। অনেক মানুষ শোক করছেন। আমাদের নেত্রীও আজ ভোর বেলায় কান্নায় ভেঙ্গে পড়েছেন। ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তাকে মন্ত্রী হতে বলেছিলেন। তিনি রাজি হননি। আমাদের নেত্রী তাকে প্রেসিডিয়াম সদস্য হতে বলেছিলেন। তিনি রাজি হননি। তিনি বলতেন- আমার স্বপ্ন, আমার ধ্যান, আমার সবকিছুই হচ্ছে চট্টগ্রাম। চট্টগ্রামের বাইরে নেতা হওয়ার আমার কোনো স্বপ্ন নেই।
গত ১৩ মার্চ চট্টগ্রামের একটি অনুষ্ঠানে মহিউদ্দিন চৌধুরীর প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, আমরা বিরোধী দলে থাকা স্বত্তেও মহিউদ্দিন চৌধুরী তখন নির্বাচনে জিতেছিল। চট্টগ্রামের রাস্তাঘাটসহ যত উন্নয়ন সেগুলো হয়েছে মহিউদ্দিন চৌধুরীর আমলেই, সেটা বাস্তব কথা। এছাড়া বিভিন্ন সময় চট্টগ্রাম সফরকালে বিভিন্ন অনুষ্ঠান স্থলে পৌঁছে মহিউদ্দিন চৌধুরীকে দেখতে না পেলে ‘মহিউদ্দিন ভাই কোথায়’ বলে তার খোঁজ করতেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।