পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশের মানুষ আরেকটি সাধারণ নির্বাচনের অপেক্ষা করছে। আর সেটা হতে পারে ২০১৯ সালে। বিশ্লেষকরা বলছেন, তাই যদি হয় তাহলে ২০১৮ সালই নির্বাচনের বছর। ইইউ চায় সেই নির্বাচন যেন হয় সব দলের অংশগ্রহণে অবাধ ও সুষ্ঠু।
বাংলাদেশে ২০১৪ সালের ৪ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন ছিল একপাক্ষিক। সেই নির্বাচনে দেশের তখনকার বিরোধী দল এবং তার মিত্ররা অংশ নেয়নি। ফলে সব দলের অংশগ্রহণে একটি নির্বাচনের দাবি অনেক দিনের। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বৃহস্পতিবার আগাম নির্বাচনের দাবি নাকচ করে দিয়েছেন। তাই সাধারণ নিয়মে মেয়াদ পূর্ণ করে নির্বাচন হওয়ার কথা ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে। এই নির্বাচন নিয়ে এখনই সব রাজনৈতিক দলের মধ্যে একধরনের প্রস্তুতি দেখা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত যা আভাস, তাতে গত নির্বাচন বর্জন করলেও বিএনপি ও তার শরিকরা এবারের নির্বাচন বর্জন করবে না।
আর এই প্রেক্ষাপটে ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসকে সামনে রেখে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বলেছে, ‘নির্ধারিত সময়ের মধ্যে গণতান্ত্রিক নির্বাচনের আন্তর্জাতিক মান অনুসরণ করে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আমরা আশা করি’।
ইইউ বিবৃতিতে লিখেছে, ‘বাংলাদেশ-ইইউ ২০০১ সালে যে সহযোগিতা চুক্তি সই করে তাতে দুই পক্ষই জাতিসংঘ সনদ মেনে মানবাধিকার সুরক্ষার মূলনীতিগুলোর গুরুত্বের ব্যাপারে একমত হয়। মানুষের মর্যাদা, স্বাধীনতা, গণতন্ত্র, বৈষম্যহীনতা, আইনের শাসন এবং মানবাধিকার দুই পক্ষের কাজের ভিত্তি’।
ইইউ বিবৃতিতে আরো উল্লেখ করেছে, ‘আমরা দৃঢ়ভাবে মনে করি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে মানবাধিকার ও গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে’। সূত্র : ডয়চে ভেলে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।