পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের সাথে ছাত্রলীগের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। ছাত্রলীগের হামলায় একটি দোকান ভাঙচুরসহ অন্তত ৬ ছাত্রদল কর্মী আহত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে ছাত্রদল বিক্ষোভ মিছিল বের করলে এ ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আকরামুল হাসান মিন্টুকে গ্রেফতারের প্রতিবাদে সকাল সাড়ে ৬টায় বিক্ষোভ মিছিল বের করে ইবি শাখা ছাত্রদল। সভাপতি ওমর ফারুকের নেতৃত্বে ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী শেখ বাজার থেকে মিছিল নিয়ে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের থানা গেটের দিকে যায়। এসময় আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে থাকা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা হালিমের নেতৃত্বে মিছিলে হামলা চালানো হয়। তারা হকি, রড, লাঠি ও দেশীয় অস্ত্রসহ ছাত্রদলকে ধাওয়া দেয়। ছাত্রলীগের ধাওয়ায় প্রতিরোধ গড়ে ছাত্রদলও পাল্টা ধাওয়া দিতে থাকে। এতে উভয় পক্ষের মাঝে সংঘর্ষ শুরু হলে ইট পাথর ছোড়াছুড়ি শুরু হয়। পরে ছাত্রদল কর্মীরা বাজারে ঢুকে পড়লে পিছু নেয় ছাত্রলীগ। এসময় কাউকে না পেয়ে একটি দোকানে ভাঙচুর চালায় ছাত্রলীগ। হামলায় ছাত্রদলের মাহাবুব, আহসান হাবিব, কামরুল, শহিদুলসহ অন্তত ৬ জন আহত হয়। ছাত্রদল সভাপতির নেতৃত্বে মিছিলে সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল ইসলাম রাশেদ, যুগ্ম-সম্পাদক রঞ্জু আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল খায়ের খাঁন, দপ্তর সম্পাদক শাহেদ আহমেদ, মাহবুবুর রহমান, কামরুল, নজরুলসহ অর্ধশাতাধিক নেতাকর্মী অংশ নেয়। মিছিলে ছাত্রলীগের প্রায় শতাধিক কর্মী আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে ছাত্রদলের ওপর হামলা ও দোকানে ভাঙচুর চালায়। এসময় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা হালিম, আলমগীর হোসেন আলো, আবু হেনা, তম্ময় সাহা টনি, যোবায়ের আল মাহমুদ, শাহ জালাল সোহাগ, ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল রানা হালিম বলেন, ছাত্রদল ক্যাম্পাসে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। আমরা একযোগে তাদের প্রতিহত করেছি।
ছাত্রদল সাভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘আকরাম ভাইয়ের মুক্তির দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণভাবে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছিলাম এসময় ছাত্রলীগ আমাদের ওপর হামলা করে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।