পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মুক্তিযুদ্ধে ৯ম সেক্টরের কমান্ডার মেজর (অব.) এম এ জলিলের ২৮তম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেছেন, দেশ এখন কঠিন সমস্যার সম্মুখীন।
দেশের মানুষ এখন সত্য কথা বলতে পারছে না। আমাদের স্বাধীনতা আজ বিপন্ন; এই স্বাধীনতা বিপন্ন করেছে ভারত। ভারত অত্যান্ত সুপরিকল্পিতভাবেই আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সময় সাহায্য করেছিল। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাষ্টি এবং মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম এই সংগঠক আরও বলেন, মেজর জলিল ছিলেন একজন দেশপ্রেমিক, সাহসী এবং স্বাধীনচেতা ব্যক্তিত্ব। স্বাধীনতাত্তোর যখন ভারতীয় বাহিনী আমাদের সম্পদ লুট করছিল তখন মেজর জলিলই বাঁধা দিয়েছিলেন। পরিণতিতে তাকে ভারতীয় বাহিনীর পরামর্শে গ্রেফতার করে অন্তরীণ করে জেল খাটতে হয়। গতকাল রাজধানীর তোপখানা রোডস্থ বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফাউন্ডেশন।
সংগঠনের সভাপতি কামাল উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এবং জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় অলোচনা সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন প্রখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা ও রাজনীতিক ইসমাইল হোসেন বেঙ্গল, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি কবি আব্দুল হাই শিকদার, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম প্রধান। বক্তারা বলেন, মেজর এম এ জলিল ৯ম সেক্টর কমান্ডার হিসাবে দক্ষিণ বাংলায় বীরত্বের সাথে শত্রæপক্ষের সাথে যুদ্ধ পরিচালনা করে দেশকে শত্রুমুক্ত করেছিলেন। স্বাধীনতার পর মিত্র বাহিনী যেভাবে আমাদের দেশের সম্পদ লুণ্ঠন করে নিয়ে যাচ্ছিল তখন মেজর জলিল তার প্রতিবাদ করে গর্জে উঠে ছিলেন। তিনি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।