পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতাদের সাথে বৈঠক করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। চার মাস পর গতকাল (বুধবার) রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। রাত ৯টা থেকে ১১টা পর্যন্ত প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী এই বৈঠকে দেশের চলমান রাজনীতি, রোহিঙ্গা সমস্যা, আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ ও রংপুরসহ আসন্ন অন্যান্য সিটি করপোরেশনের বিষয়ে আলোচনা হয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। বৈঠক শেষে ২০ দলীয় জোটের এক শীর্ষ নেতা জানান, বৈঠকে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন, দাবি আদায়ে রাজপথে আন্দোলনের কৌশলসহ একাধিক বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচনী কর্মকান্ডে জোটের শরিকদের নিয়ে এক সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন খালেদা জিয়া। তিনি জানান, জোটের শরিকরাও খালেদা জিয়ার সঙ্গে কাজ করার বিষয়ে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। তারা যেকোনো মূল্যে জোটের ঐক্য রক্ষার করার বিষয়ে একমত হয়েছেন। বৈঠকে আটটি বিভাগীয় শহর ও বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জেলায় খালেদার সফর নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, খেলাফত মজলিশের মাওলানা মুহাম্মদ ইসহাক, জাতীয় পার্টি(কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি(বিজেপি) আন্দালিব রহমান পার্থ, জামায়াতে ইসলামীর মাওলানা আবদুল হালিম, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির রেদোয়ান আহমেদ, ইসলামী ঐক্যজোটের অ্যাডভোকেট এম এ রকীব, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা) অধ্যাপিকা রেহানা প্রধান, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এনডিপি) খোন্দকার গোলাম মুর্তজা, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের জেবেল রহমান গানি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের এএইচএম কামরুজ্জামান খাঁন, ন্যাপ-ভাসানী আজহারুল ইসলাম, ইসলামিক পার্টির আবু তাহের চৌধুরী, জমিয়তে উলামা ইসলামের মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস, মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, সাম্যবাদী দলের সাঈদ আহমেদ, ডেমোক্রেটিক লীগ (ডিএল) সাইফুদ্দিন মনি। ২০ দলীয় জোটের বৈঠকে ১৭টি শরিক দলের শীর্ষ নেতারা অংশ নেন। কল্যাণ পার্টি ও পিপলস লীগের নেতৃবন্দ অনুপস্থিত ছিলেন। জোটের শরিক লেবার পার্টিকে সংগঠনটির কোন্দলে বিভক্ত নেতৃত্বের কারণে কোনো অংশকেই এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।