পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ নেত্রী বলে মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। তিনি বলেছেন, শেখ হাসিনার কিছু পাওয়ার দরকার নেই, তিনি এখন বিশ্বের শ্রেষ্ঠ নেত্রী। শেখ হাসিনার মতো জনসেবক বাংলাদেশে আর একজনও নেই। তার জনসেবা দেখে আমরা উৎসাহিত হয়ে কাজ করি।
গতকাল শুক্রবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী তামাবিল পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর উদ্বোধনের সময় অর্থমন্ত্রী এ কথা বলেন। এই বন্দর উদ্বোধন হওয়ায় বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্যে আরও উন্নতি দেখা যাবে বলে উল্লেখ করেন অর্থমন্ত্রী। স্থলবন্দরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার তামাবিল স্থলবন্দর চালু হওয়াতে বাংলাদেশ-ভারত উভয় দেশ উপকৃত হবে। এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য বৃদ্ধির পাশাপাশি লোকজনের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে দরিদ্রতাও কমবে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, গত নয় বছরে দেখেছি, আমাদের দেশের মানুষ বাধা না পেলে নিজের জোরেই এগিয়ে যায়। সবাই করিতকর্মা। এখন আয় বেড়েছে মানুষের প্রচেষ্টায়। ২০৪১ সালে সত্যিই আমরা সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হতে পারব। প্রায় ২৩ দশমিক ৭২ একর ভূমির মধ্যে ৬৯ কোটি ৭০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত সিলেট তামাবিল পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উদ্বোধক হিসেবে বক্তৃতা করেন নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান। তিনি বলেন, খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকাকালে একটি স্থলবন্দর চালু করতে পারেননি। অথচ শেখ হাসিনা নয় বছরে ১১টি স্থলবন্দর চালু করেছেন। আরও দুটি চালু করা হবে। নৌমন্ত্রী দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে আবারও নৌকা মার্কায় ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান। বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান তপন কুমার চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে সিলেট-৪ আসনের এমপি ইমরান আহমদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান, নৌপরিবহনসচিব আবদুস সামাদ, ভারতের মেঘালয় চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ডলি খংলা বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে সিলেটের জেলা প্রশাসক মো. রাহাত আনোয়ার, পুলিশ সুপার মো. মনিরুজ্জামান, ৪৮ বিজিবির অধিনায়ক তোফায়েল আহমেদ, সিলেটের শুল্ক কর্মকর্তা সৈয়দ মোহাম্মদ আবু দাউদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।