পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সাত বছর আগে কোনো ব্যক্তিকে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) থেকে নোটিশ দেয়ার পর তা বছরের পর বছর ঝুলিয়ে রাখায় কারণ জানতে চেয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন হাইকোর্ট। এছাড়া দুদকের অনুসন্ধানের কাজ এক্সপ্রেস গতিতে নয়, ধীরগতি অর্থাৎ কচ্ছপ গতিতে চলছে বলেও মন্তব্য করেছেন আদালত। বিচারপতি মো. জয়নুল আবেদীনের দুর্নীতির অনুসন্ধান বন্ধে সুপ্রিম কোর্টের দেয়া চিঠির বৈধতা প্রশ্নে জারি করা রুলের শুনানিতে এ প্রশ্ন তোলেন সংশ্লিষ্ট আদালত। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সহিদুল করিমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। দুদকের আইনজীবীকে উদ্দেশ করে আদালত বলেন, ২০১০ সালের ঘটনা তখনই সুপ্রিম কোর্টের কাছে তথ্য চাইতে পারতেন। কিন্তু তা না করে সাত বছর পর কেন দুদক তথ্য চাইল। এ সময় দুদকের তথ্য ফরমে থাকা চারটা ক্লোজ (৬, ৭, ১১, ১২) নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালত বলেন, এটা কতটা বাস্তবসম্বত? একজন মানুষের দৈনন্দিন বাজারের তালিকাও কি লিখে রাখা সম্ভব?
আদালতে শুনানিতে দুইজন অ্যামিকাস কিউরি অ্যাডভোকেট প্রবীর নিয়োগী ও সমিতির সাবেক সম্পাদক অ্যাডভোকেট এ এম আমিন উদ্দিন তাদের বক্তব্য উপাস্থাপন করেছেন। পরে আদালত এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য ৩১ অক্টোবর পযন্ত মূলতবি করেন। জয়নুল আবেদীনের পক্ষে ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, দুদকের পক্ষে খুরশীদ আলম খান এবং চিঠি আদালতের নজরে আনা আইনজীবী অ্যাডভোকেট বদিউজ্জামান তরফদার শুনানি করেন। পরে রুলের পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন আদালত। ওইদিন অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ জয়নুল আবেদীন তার বক্তব্য উপস্থাপন করবেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।