পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী

ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : তুরস্কে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা যাতে অনলাইন বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়াতে যেতে না পারে সেজন্য এটি বøক করে দেয়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে, ওয়েবসাইটটিতে যেতে চেষ্টা করলে সাথে সাথেই সেটি বন্ধ হয়ে যায়, ফলে সেখানে আর ঢোকা যাচ্ছে না। প্রথমে পরিষ্কার করে জানা যায়নি কী কারণে এটা করা হয়েছে। কিন্তু পরে দেশটির তথ্য বিষয়ক কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হয়েছে, প্রশাসনিক ব্যবস্থার কারণে এরকম হচ্ছে। কিন্তু এর পেছনে কোনো কারণ দেখানো হয়নি। কিন্তু দেশটিতে অন্যান্য ওয়েবসাইট ঠিকমতোই কাজ করছে। টার্কি বøকস নামে একটি গ্রæপ বলছে, শনিবার সকাল থেকেই উইকিপিডিয়াতে যাওয়া যাচ্ছে না। তুর্কী কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই এটি বøক করে দেয়া হয়েছে। সংবাদদাতারা বলছেন, রাজধানী ইস্তাম্বুলে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদেরকে ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক বা ভিপিএন ব্যবহার করে ওয়েবসাইটটিতে ঢুকতে হচ্ছে।
টার্কি বøকস গ্রæপ এবং সংবাদ মাধ্যমগুলোতে বলা হচ্ছে, এ বিষয়ে প্রশাসনিক আদেশকে আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই আদালতের কাছ থেকে পূর্ণ অনুমোদন নিতে হবে। এর আগে তুর্কী কর্তৃপক্ষ ফেসবুক, ইউটিউব এবং টুইটারের মতো সাইট বেশ কয়েকবার বøক করেছে। বড় ধরনের সরকারবিরোধী বিক্ষোভ এবং সন্ত্রাসী হামলার পরপরই এসব করা হয়েছে। যদিও কর্তৃপক্ষের তরফে বেশিরভাগ সময়েই এজন্যে এসব সাইটের ওপর অতিরিক্ত চাপকে দায়ী করা হয়েছে।
এর আগে সরকারবিরোধী বিভিন্ন ওয়েবসাইটও বেশ কয়েকবার বন্ধ করে দেয়ার হয়েছে তুরস্কে। এবার উইকিপিডিয়ায় যাওয়ার পথ বন্ধ করে দেয়ার পর সোশাল মিডিয়াতে সরকারের তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। উইকিপিডিয়ার ওপর আরো কিছু দেশেও এরকম বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে রাশিয়া ও চীন। সূত্র : বিবিসি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।