Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার, ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৫ বৈশাখ ১৪৩১, ০৮ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

১০ ডিসেম্বর ঘিরে ফের মামলার জালে বিএনপি

ফারুক হোসাইন | প্রকাশের সময় : ২ ডিসেম্বর, ২০২২, ১২:১৪ এএম

১০ ডিসেম্বর ঢাকায় বিএনপির গণসমাবেশ ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে বাড়ছে উত্তেজনা। ওইদিন রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অনুমতি দিয়েছে পুলিশ, তবে নয়াপল্টনেই সমাবেশ করতে অনড় বিএনপি। সমাবেশ সফল করতে ব্যাপক প্রস্তুতি নিয়েছে রাজপথের প্রধান বিরোধী দলটি। আর সরকারি দলও ১০ ডিসেম্বর ঘিরে সভা, সমাবেশ, মহড়া, অবস্থানের প্রস্তুতি নিয়েছে। এদিকে সময় যতই ঘনিয়ে আসছে ততই বাড়ছে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার। বিএনপি নেতাদের দাবি, ২০১৮ সালের নির্বাচনের আগে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দিয়েছিল সরকার। এবারো সেই পুরোনো কৌশল গ্রহণ করেছে। বিদেশে অবস্থান করছেন, মৃত্যুবরণ করেছেন, ককটেল ফোটানোর শব্দই শোনেনি কেউ অথচ দেয়া হচ্ছে মামলা। যাদেরকে স্বাক্ষী বানানো হয়েছে তারাও জানেন না ঘটনা কখন ঘটেছে। মূলত: বিএনপির চলমান আন্দোলন দমন করতে আওয়ামী লীগ গায়েবি মামলার রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করেছে বলে মনে করেন তারা।

বিএনপি সূত্রে জানা যায়, জ্বালানি তেল, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, নেতাকর্মীদের হত্যার প্রতিবাদে, বেগম খালেদা জিয়াসহ কারাবন্দী নেতাকর্মীদের মুক্তি দাবি, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে গত ২২ আগস্ট থেকে সারাদেশের ওয়ার্ড, ইউনিয়ন, পৌর, থানা, উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় বিক্ষোভ সমাবেশ ও গণসমাবেশ কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। সে সময় থেকেই বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে শুরু হয়েছে মামলা, গ্রেফতার। ২২ আগস্টের পর থেকে গত ৩ মাসে বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ৫৮ জেলায় ২৭০টির মত মামলা হয়েছে। এসব মামলায় আসামী করা হয়েছে সাত হাজারের মতো নেতাকর্মী, অজ্ঞাতনামা ১৬ হাজারের বেশি। গ্রেফতার করা হয়েছে ৫৭০ জন।

এরমধ্যে ১০ ডিসেম্বরের কর্মসূচি নিয়ে উত্তাপ ছড়ানোর পর গত ১২ দিনেই হয়েছে ১৭০টি মামলা। এছাড়া সচল করা হচ্ছে বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগে করা পুরোনো মামলাও। আন্দোলন দমাতে মামলা দায়ের আওয়ামী লীগের ‘রাজনৈতিক কৌশল’ বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, শেষ রক্ষা পেতে এবং অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলে রাখতে সরকার আবারো সেই পুরোনো খেলা শুরু করেছে। তিনি বলেন, নিশিরাতের মাফিয়া সরকার পতনের শেষ প্রান্তে পৌঁছে ১০ ডিসেম্বর বিএনপির কর্মসূচিকে নিয়ে ‘পোড়া মাটি নীতি’ অবলম্বন করেছে। আওয়ামী ফ্যাসিবাদ টিকিয়ে রাখার জন্য বিরোধী দলীয় কর্মসূচিকে বানচাল করতে নানা ষড়যন্ত্র করেছে। বিএনপির নেতাকর্মীদের হত্যা-নির্যাতন ও মিথ্যা মামলা দিয়ে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। অসংখ্য ককটেল ফাটানোর অভিযোগে পুলিশের মামলা দায়ের, কিন্তু কেউ ককটেল ফুটতে দেখেনি বা শোনেনি। কাওরানবাজারে ককটেল বিস্ফোরণ মামলায় আসামি বিএনপি নেতাকর্মীরা। কিন্তু ককটেল বিস্ফোরণের কোনো শব্দ পায়নি এলাকাবাসী। নারায়ণগঞ্জে পুলিশের মামলায় জাপানে থাকা প্রবাসী ছাত্রদল নেতা গায়েবি মামলার আসামি। সেই পুরোনো কায়দায় সারা দেশে আবারও গায়েবি মামলার হিড়িক চলছে।

বিএনপির নেতাদের অভিযোগ শুধু মামলা নয়, মামলা দায়েরের পর সারাদেশে বিএনপি নেতাকর্মীদের গ্রেফতার করা হচ্ছে। নেতাকর্মীদের বাসায় বাসায় তল্লাশির নামে হয়রানি, বাসার মহিলাদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণও করা হচ্ছে। বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য মাহবুবুল ইসলাম মাহবুবকে গত মঙ্গলবার রাতে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে উঠিয়ে নিয়ে গেলেও এখনো পর্যন্ত তার কোনো হদিস দিচ্ছে না। এ নিয়ে দল ও তার পরিবার গভীর উৎকণ্ঠায় রয়েছে। তাকে ডিবি পুলিশই তুলে নিয়ে গেছে বলে দাবি করেছেন রুহুল কবির রিজভী। এর আগে গত সোমবার বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দীন অসীমের ধানমণ্ডির বাসায় তল্লাশি এবং সেখান থেকে ৮জনকে আটক করা হয়। ঢাকা ছাড়াও একইভাবে রাজশাহী, কুমিল্লা, ফরিদপুর, সিলেটসহ সবখানেই বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মামলা ও গ্রেফতার করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে দলটি।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকার আবারও পুরোনো খেলা শুরু করেছে। ককটেল ফাটাতে দেখেনি কেউ, অথচ মামলা দিয়েছে পুলিশ। বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা, কিন্তু সাক্ষী কিছুই জানেন না। কারণ ককটেলের কোনো শব্দই হয়নি, কেউ কিছু দেখেনি। বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা সবই গায়েবি মামলা।

বিএনপির হিসাব অনুযায়ী, ২০০৯ থেকে ২০২২ সালের জুন পর্যন্ত বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীর নামে ১ লাখ ১৫ হাজার মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ৩৫ লাখেরও বেশি আসামি করা হয়েছে। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ কেন্দ্রীয় ও তৃণমূলের প্রায় সব নেতাই এসব মামলার আসামি। কারও কারও বিরুদ্ধে শতাধিক মামলাও রয়েছে। এসব মামলায় অনেকে কারাগারে। মামলায় হাজিরা দিতে প্রায় প্রতিদিন কেন্দ্রসহ তৃণমূল নেতাকর্মীদের আদালতের বারান্দায় ঘুরতে হচ্ছে। কেউ কেউ পরোয়ানা নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। অনেক মামলার বিচারও শুরু হয়েছে। আবার পুরোনো অনেক মামলায় নেতাদের নামে পরোয়ানাও জারি হচ্ছে।

অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা পুরাতন মামলা সচল ও নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির আবেদনে উচ্চ আদালতের আদেশে একের পর এক বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বিরুদ্ধে করা মামলা সচল হচ্ছে। এরই মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমানউল্লাহ আমান, জয়নাল আবদীন ফারুক, সাংগঠনিক সম্পাদক আসাদুল হাবিব দুলুর মামলা সচলের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, সিরাজগঞ্জের বেলকুচি ও এনায়েতপুরে আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের লক্ষ্য করে ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগ এনে বিএনপি ও সহযোগি সংগঠনের বেলকুচি ২৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ১১৬ জন এনায়েতপুরে ৩৫ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ২০৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক দুইটি মামলা হয়েছে। গত রোববার বেলকুচি থানায় পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সৌরভ আহম্মেদ উৎস এবং গতকাল বুধবার এনায়েতপুর থানায় খুকনী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ আফাজ উদ্দিন বেপারী বাদি হয়ে বিস্ফোরক আইনে বেলকুচি ও এনায়েতপুর থানায় দুইটি মামলা দায়ের করেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভাঙ্গাবাড়ি ইউনিয়নের আদাচাকি গ্রামে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের উপর অতর্কিতভাবে ককটেল বিস্ফোরণ ও হামলা করে বিএনপি-ছাত্রদলের নেতারা, একইভাবে এনায়েতপুর কেজির মোড়ে আফাজ উদ্দিন বেপারী গত মঙ্গলবার রাতে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে কেজি মোড় যাচ্ছিলেন, এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা তাদের লক্ষ্য করে পরপর বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায়।

রাজাপুরে বোমা হামলার অভিযোগে বিএনপির ১০৬ নেতাকর্মীর নামে মামলা:
ঝালকাঠি জেলা সংবাদদাতা জানান, ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার পিংড়ি এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ওপর বোমা হামলার অভিযোগে বিএনপির ১০৬ নেতাকর্মীর নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গত মঙ্গলবার রাতে রাজাপুর থানায় উপজেলা আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ইলিয়াস ফরাজি বাদী হয়ে বিস্ফোরক আইনে এ মামলা দায়ের করেন। মামলায় উপজেলা বিএনপির সভাপতি তালুকদার আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম উদ্দিন আকনসহ ২৬ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরো ৭০-৮০ জনকে আসামি করা হয়।

মামলার বিবরণে জানা যায়, রাত সাড়ে ১১টার দিকে শুক্তাগড় ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান খানের বাড়িতে একটি অনুষ্ঠান শেষে ১০ থেকে ১২ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা পিংড়ি স্কুল এলাকায় আসে। সেখানে লোকজন উপস্থিতি দেখে কাছে গিয়ে এখানে কারা জানতে চায়। এসময় উপস্থিত বিএনপির নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গালাগাল করে। এক পর্যায়ে তাদেরকে মারধর শুরু করে বিএনপির নেতাকর্মীরা। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা স্থান ত্যাগ করলে তাদের লক্ষ্য করে পেছন থেকে পরপর তিনটি বোমা নিক্ষেপ করা হয়। তবে এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি।

এ ব্যাপারে রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট তালুকদার আবুল কালাম আজাদ জানান, একদম মিথ্যা গায়েবি একটা মামলা করা হয়েছে। বিএনপির সভাপতি-সম্পাদকসহ তারা অনেকেই এলাকায় নেই। পিংড়ির কোনো মানুষই জানে না ওখানে কোনো ঘটনা ঘটেছে।

পুঠিয়া (রাজশাহী) উপজেলা সংবাদদাতা জানান, পুঠিয়ায় নাশকতার মামলায় বিএনপির দুই নেতাকে আটক করেছে থানা পুলিশ। আটককৃতরা হলেন, উপজেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক অধ্যাপক নাজমুল ইসলাম মুক্তা ও পুঠিয়া পৌর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বাবুল মিয়া। গতকাল বুধবার ভোরে তাদেরকে আটক করা হয়। গত ২১ নভেম্বর রাতে উপজেলার মোল্লাপাড়া বাজারে বিএনপির সমাবেশ স্থলে ককটেল বিস্ফোণের ঘটনা ঘটে। উক্ত ককটের বিষ্ফোরণের ঘটনায় পুঠিযা উপজেলার বিএনপির ১৬ জন নেতার নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ১৮০ জনের নামে থানায় মামলা দায়ের করা হয়।

নারায়ণগঞ্জ থেকে স্টাফ রিপোর্টার জানান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির ১৪জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখ করে আরো ৭০/৮০জন নেতাকর্মীকে আসামি করে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করেছে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ। এই মামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাড. সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব অ্যাড. আবু আল ইউসুফ খান টিপু। এক বিবৃতিতে তারা বলেন, মূলত আগামী ১০ ডিসেম্বর বিএনপির বিভাগীয় সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঠেকাতেই সরকারি দল আওয়ামী লীগের পক্ষে মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে গায়েবি মামলা দায়ের করেছে। নারায়ণগঞ্জে এ ধরণের কোনো ঘটনাই ঘটেনি। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। একই সঙ্গে এই মিথ্যা সাজানো গায়েবি মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানাই এবং যাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে অবিলম্বে তাদের মুক্তি চাই। কোনো ষড়যন্ত্র করেও ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশে নেতাকর্মীদের দমিয়ে রাখতে পারবে না। মামলায় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে- বিএনপির নেতাকর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে ককটেল ছুড়েছেন। ঘটনাস্থল থেকে বিস্ফোরিত ককটেলের অংশ, ৪টি লোহার রড ও ৮টি কাঠের বাটাম উদ্ধার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক কাজী ফেরদৌস বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলাটি দায়ের করেন।###



 

Show all comments
  • MD Jewel Bin Yousuf ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৪১ এএম says : 0
    ধর্মঘট দিলেও তেমন সমস্যা হবে না,,
    Total Reply(0) Reply
  • Nazmul Hasan ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৩৫ এএম says : 0
    মামলা হামলা দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ কে চিরকাল দাবিয়েরাখা যাবে না
    Total Reply(0) Reply
  • Didar Hassan ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৪০ এএম says : 0
    সরকার শেষ বেলায় এসে বুঝতে পারছে। ঢাকা শহর পরিবহণ ধর্মঘট দিলে ও কিছুই হবে না। তখন বিএনপির নেতা কর্মিরা তিন দিন আগে এসে ঢাকায় অবস্থান করবে ।
    Total Reply(0) Reply
  • Kausar Ahmed ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৪৫ এএম says : 0
    এক সময় বিএনপি ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন দিয়েছিল, তখন আওয়ামীলীগ আন্দোলন করেছিল, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য। আর এখন আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন দেয়, আর বিএনপি আন্দোলন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য। আজব রাজনীতি।
    Total Reply(0) Reply
  • Ahanaf Naher ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৪৫ এএম says : 0
    দল কোনো ব্যাপার না,,আসলে দেশ ও দেশের মানুষের জন্য সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন অপরিহার্য।
    Total Reply(0) Reply
  • Mojibur Rahman ১ ডিসেম্বর, ২০২২, ৮:৪৫ এএম says : 0
    র্নিদলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব নয়, যারা তত্ত্বাবধায়ক সরকার চায় না, তারা লোডশেডিং নামক উন্নয়নে বিশ্বাসী❗
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: বিএনপি

১৩ ডিসেম্বর, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ