Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি

প্রকাশের সময় : ১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬, ১২:০০ এএম

সহজ উপায়ে দু’জন মানুষের টাকা কমানোর প্রচেষ্টা নিয়েই এই গল্প। এরা হল কানহাইয়া (তুষার কাপুর) আর রকি (আফতাব শিবদাসানি)। তারা দু’জন হল প্রাপ্তবয়স্কদের চলচ্চিত্রের অভিনেতা। তাদের বিশেষত্ব হল বলিউডের ক্লাসিক সব ফিল্মের পর্ন-প্যারোডি নির্মাণ। আসল নামগুলো তারা বদলে তারা যৌনতার ইঙ্গিত যোগ করে দেয়। তাদের ফিল্মগুলোর নির্মাতা হলে তাদেরই পুরনো বন্ধু মিকি (ক্রুশনা অভিষেক)। মিকি ব্যাংককে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য ফিল্ম নির্মাণ করে। কানহাইয়া আর রকি তার সঙ্গে যোগ দেয়। মিকির সঙ্গে আগে থেকে চুক্তিবদ্ধ দুই অভিনেত্রী সাক্কু (ক্লদিয়া সিয়েসলা) আর সংস্কার (জিজেল ঠাকরাল) ছিল। আর যোগ হল তার দুই বন্ধু অভিনেতা হিসেবে। কাজ চলতে থাকে আর এর মধ্যে কানহাইয়া শালুর (মন্দনা কারিমি) প্রেমে পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই তার পেশার কথা সে তার প্রেমিকাকে জানাতে চায় না। শালু এমনিতে খোলামেলা হলেও খুব রক্ষণশীল পরিবারের মেয়ে। তার বাবা সুরিয়া কারজাত্য (দর্শন জিওয়ালা) খুব কড়া মানুষ। পারিবারিকভাবে না জেনে তার মেয়েকে কোনও ভাবেই সম্প্রদান করবে না। উপায়ও হয়ে গেল সাক্কু আর সংস্কারকে বানানো হল কানহাইয়ার বোন আর ইউনিটের অন্য সদস্যরা হলে পরিবারের অন্যান্য সদস্য। কিন্তু স্বভাব আর পেশা তো লুকানো সহজ নয়। তাই তাদের আচরণ কথাবার্তায় তাদের আসল রূপ কোনও না কোনোভাবে প্রকাশ পেয়ে যেতে থাকে। যখনও এমন অবস্থার সৃষ্টি হয় তারা তা আড়াল করার জন্য হাস্যকর সব চেষ্টা চালায়। শেষ পর্যন্ত কি তারা তাদের পরিচয় আড়াল করে রাখতে পারবে?

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: কেয়া কুল হ্যায় হাম থ্রি

১ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ